নির্বাচিত হলে নাসিক গণমুখি হবে

বন্দর প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী এডঃ তৈমুর আলম খন্দকার বলেছেন, রাজনৈতিক দিক দিয়ে বন্দর অনেক গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। ঢাকা পৌরসভা গঠিত হওয়ার পূর্বেই মদনগঞ্জ পৌরসভা গঠিত হয়েছিল। নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার নাম ছিল মদনগঞ্জ পৌরসভা। ১৮৭৬ সালের ৮ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ শহরকে বন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভা গঠন করা হয়। জিয়াউর রহমান কদমরসুল ও সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভা গঠন করেন। আমাদের প্রচেষ্টাই নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন। কিন্তু জনগণ কাঙ্খিত সেবা পায়নি। আমি নির্বাচিত হলে সিটি করপোরেশনকে গণমুখী করবো। নির্বাচিত হলে মুল শহরকে এক করে দেবো। চট্টগ্রামের মতো নারায়ণগঞ্জেও টানেল নির্মাণ করা হবে। শহর ও বন্দর টানেলের মাধ্যমে এক হয়ে যাবে। একাধিক ব্রিজের মাধ্যমে বন্দর এবং নারায়ণগঞ্জ এক শহরে পরিনত হবে। কেন্দ্র দখল এবং এজেন্ট বের করে দেওয়ার দিন শীতলক্ষ্যায় ডুবে গেছে। ব্রিজ হবে টানেল হবে। নৌকার প্রয়োজন হবেনা। নৌকা যাবে মিউজিয়ামে। জনগণের প্রতীক জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ। গতকাল শনিবার বন্দরের ২১ ও ২২ নং ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারনা কালে তিনি এ সব কথা বলেন। গনসংযোগ কালে তার সাথে ছিলেন বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল, বন্দর থানা বিএনপি সভাপতি নেতা হাজী নূরউদ্দিন, ফতুল্লা থানা বিএনপি সাবেক সভাপতি অধ্যাপক খন্দকার মনিরুল ইসলাম, বন্দর থানা বিএনপি নেতা নূর মোহাম্মদ পনেছ এডঃ বিল্লাল হোসেন, বন্দর থানা বিএনপি প্রচার সম্পাদক মোজাম্মেল, মহানগর যুবদল নেতা সানোয়ার হোসেন, মনোয়ার হোসেন শোখন, মাজাহারুল ইসলাম জোসেফ, রানা মজিব, আমির হোসেন, শাহাদুল্লাহ মুকুল, মহানগর সেচ্ছা সেবক দলের সহ-সভাপতি মোস্তাকুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস রাজিব, বন্দর থানা যুবদল নেতা কাজী সোহাগ, নূরুল খন্দকার, নাঈম, খান বাবু, হাবিব মেম্বার, বন্দর উপজেলা যুবদল নেতা আশাবদ্দিন, মহানগর ওলেমা দলের সভাপতি হাফেজ মোঃ মামুন, সহ-সভাপতি আতাউল্ল্যাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মোঃ আব্দুল কাইয়ুমসহ শত শত নেতাকর্মী।
Leave a Reply