ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট মুক্তিযোদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতার আসনে প্রায় ১৪ বছর। সরকারি দল আওয়ামীলীগের ক্ষমতার অপব্যবহার পূর্বক মাত্র ১৪ বছরে নাসিক ২৩নং ওর্য়াডের ৬/৭ জন কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। নাসিক ২৩নং ওর্য়াডের সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর সেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক দুলাল প্রধানের ছত্রছায়ায় ছদ্ম বেশি যারা কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। এরমধ্যে আক্তার হোসেন একজন। আকিজ কোম্পানিসহ স্ট্যান্ডের জায়গা ক্রয় হতে নানা পন্থায় কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে এবার মাঠে নেমেছে পুলিশ এমন সংবাদ বিভিন্ন গনমাধ্যমে ফলাহ করে প্রকাশসহ প্রায় প্রতিদিনই সংবাদের শিরোনাম হচ্ছে। ভূমিদস্যুদের কাছে ডুন্ট কেয়ার। নাসিক ২৩নং ওর্য়াডের ভূমিদস্যুতায় শীর্ষ অবস্থান বাগবাড়ি এলাকার আক্তার হোসেন। বাগবাড়ি এলাকার মৃত অখিল উদ্দিনের ছেলে আক্তার হোসেন। তবে রবীন্দ্রনাথের ছন্দ পতনের ইতিহাসকে হার মানিয়ে আক্তার হোসেন এখন একজন সফল ভূমিদস্যু, ড্রেজার সন্ত্রাসী। তার নামের আগে ও পরে বিশেষন দিয়ে শেষ করা যাবে না। ৯০ দশকে চাল আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থায় ছিল সেই ঘরের ছোট ছেলে আক্তার হোসেন প্রায় ৫০ কোটি টাকার অস্থাবর মালিক বনে গেছেন। নিজের নামে, বে- নামে আরো রয়েছে বিশাল সম্পত্তি। ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর মরহুম অখিল উদ্দিনের ছেলে আক্তার হোসেন মাদক বিক্রির সাথে জড়িয়ে পড়ে। তার ফুফুরা তৎসময়ে মাদক সম্রাট বনে গেছে। পারিবারিক অনাটন আর নিজের আর্থিক লালসায় ঝুঁকে পড়েন মাদক ব্যবসায়। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তার মাদক ব্যবসা অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠে। বন্দর থানার তালিকা ভুক্ত হিসেবে বাগবাড়ি এলাকার আক্তার হোসেন। ১৯৯৭ সালে জেলা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) পুলিশ আক্তার হোসেনকে বিপুল পরিমান ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার করেন। আওয়ামীলীগ সরকারের সময় তার আতœীয় ছিলেন প্রভাবশালী নেতা। মাদক মামলায় আক্তার হোসেন জেল খেটে বের হয়ে বেঁচে নেন আরেক অপরাধ জগতের ব্যাবসা। মাদকের চেয়ে খারাপ ব্যবসা ড্রেজার ব্যবসা। দেশের প্রচলিত আইনে মাদক নির্মূলে আছে নিয়ন্ত্রণ করার কথা নেই। দেশের পরিবেশসহ খাল, বিল, নালা ডুবা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা তাৎক্ষণিকভাবে নেয়ার বিধান আছে। সেই অবৈধ ড্রেজার সন্ত্রাসী ব্যবসা করার পাশাপাশি নীরহ, অসহায় গরীব মানুষের বসতভিটা জোরপূর্বক ভাবে দখল নেয়ার প্রমানসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। নানা নামে পরিচিত আক্তার হোসেন ১৯৯৮ সাল হতে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ইসলামবাগ এলাকার আরেক চিহ্নিত ড্রেজার সন্ত্রাসী মোহাম্মদ আলীর সাথে পার্টনারে ব্যবসা করতো। ড্রেজার ব্যবসায় নাসিক ২৪নং ওর্য়াডের ইসলামবাগ এলাকার মোহাম্মদ আলী ছিল তার ব্যবসায়িক গুরু। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর পল্টি মারেন চতুর বহুরূপী আক্তার হোসেন। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে তার ভাগ্যের পরিবর্তন হতে থাকে। বিশেষ করে ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২৩ নং ওর্য়াডে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল প্রধান। কাউন্সিলর ও মহানগর সেচ্ছাসেবকলীগ সাধারণ সম্পাদক দুলাল প্রধানের কাঁধে বর করে কৌশল পালটান আক্তার হোসেন। দুলাল প্রধানের নামকে ব্যবহার করে এমন কোন হেন কাজ নেই যা আক্তার হোসেন করেননি। অবৈধভাবে ড্রেজার ব্যবসা, জোরপূর্বক নীরহ অসহায় লোকদের জায়গা দখল, আকিজ সিমেন্ট কোম্পানির গাড়ীর স্ট্যান্ড করতে দুলাল প্রধানের নামে সকল কিছু নানা কৌশলে আক্তার হোসেন করে বর্তমানে প্রায় ৫০ কোটি টাকার স্থাবর -অস্থাবর সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন। সাধারন জনগণের ক্ষুদ্র এ জড়িপে বের হয়ে আসে এমন তথ্য। গোয়েন্দা সংস্থাসহ দুদকের টিম বহুরূপী আক্তার হোসেনের বিষয়ে নিখুঁত পর্যালোচনাসহ খুঁজখবর নিলে বেড়িয়ে আসবে অনেক অজানা চমকপ্রদক তথ্য। বেরিয়ে আসবে আরো অনেক গোপন তথ্য। ভূমিদস্যুদের তালিকা প্রস্তুত করে অভিযানে নামবে পুলিশ এমন তত্য পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একটি সূত্র জানায় নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার ইতিমধ্যে জেলার সকল ভূমিদস্যুদের তালিকা প্রস্তুতের নির্দেশ দিয়েছেন। অতি গোপনে গোয়েন্দা সংস্থা ভূমিদস্যুদের তালিকা প্রস্তুতে মাঠে রয়েছে। জানা গেছে, রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ভূমিদস্যুরা বিভিন্ন নিরিহ লোকের বাড়ি ও জমি কব্জা করার জন্য ওয়ারিশ তৈরীসহ বিভিন্ন ভাবে জমির জটিলতা খুঁজে বের করে সে সকল জমি নামে মাত্র দামে বা বিভিন্ন সভাবে ফুসলিয়ে পাওয়ার নিয়ে জমি দখল করে। আবার কিছু ভূমিদস্যু আছে যারা একজনের জমিতে সাইনবোর্ড লাগিয়ে তাতে জটিলতা সৃষ্টি করে মোটা অংকে চাঁদা দাবি করে বসে। এভাবে অনেকে যেমন জমি হারিয়েছে আবার অনেকে বছরের পর মামলায় ঝুলে সর্বস্ব হারাচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় ভূমিদস্যুরা বিভিন্ন নিরিহ লোকের জমি কব্জা করার জন্য তাদের বাড়িঘর ভাংচুর, লাটপাটসহ জঘন্ন অপরাধ করে যাচ্ছে বীরদর্পে। বর্তমানে এক শ্রেনীর ড্রেজার সন্ত্রাসী রয়েছে যারা একজনের জমি ভরাটের নামে অন্যের জমি ভরাট করে ভূমি দখল বা টাকা দাবি করে বসে। এতে করে সাধারণ মানুষ অতিষ্ট হয়ে পড়েছে। তাই এ সকল ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে অচিরেই অভিযান চালানোর দাবি সাধারণ মানুষের। সম্প্রতি বন্দরে ড্রেজার সন্ত্রাসী আক্তার হোসেনের নির্দেশে দিনমজুর মনির হোসেনের খরিদকৃত সম্পত্তির উপর নির্মিত দখলের উদ্দেশ্যে একটি দোচালা ঘর ব্যাপক ভাংচুর চালিয়ে লুটপাট করার অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয়। গত ২৭ জানুয়ারী রাতে বন্দর থানার নবীগঞ্জ কবিলেরমোড়স্থ বাগবাড়ী এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। এ ব্যাপারে নিরিহ দিনমজুর মনির মিয়া বাদী হয়ে ২৮ জানুয়ারী শুক্রবার বিকেলে ভূমিদৎসু পিতাপুত্রসহ বেশ কয়েকজনের নাম উল্লেখ্য করে বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এ অভিযোগে থানা পুলিশ তেমন তৎপরতা না দেখালে অবশেষে মনির হোসেন আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত তদন্তপূবর্ক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয় থানা পুলিশকে। আদালতের নির্দেশে বন্দর থানার দারোগা মোঃ হাসান ঘটনাস্থল পরির্দণ করেন। তিনি তদন্তে ঘপটনার সত্যতা পেয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। এদিকে ভূমিদস্যুরা পুলিশকে ম্যানেজ করার জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার দরবারে ধর্না দিচ্ছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে দারোগা বারেক তদন্ত করেছিলেন। মামলা বাদী দিনমজুর মনির মিয়া জানান, গত ১২ বছর পূর্বে জনৈক নেয়মত শেখের ওয়ারিশ হালিমা, রহিমা ও হাসনা বানুর কাছ থেকে ৩শতাংশ জায়গা খরিদ করি। পরে আমি আমার খরিদকৃত জায়গায় একটি দোচালা ঘর নিমার্ন করে সেখানে দীর্ঘ দিন ধরে বসবাস করে আসছি। কয়েক দিন আগে একই এলাকার মৃত অখিল উদ্দিন মিয়ার ছেলে ড্রেজার সন্ত্রাসী আক্তার হোসেন গং । গত ২৭ জানুয়ারী রাতে ড্রেজার সন্ত্রাসী আক্তারের নির্দেশে তার লাঠিয়াল বাহিনী অজ্ঞাত নামা ২০/২৫ জন সন্ত্রাসী আমার বসত বাড়ীতে হামলা চালিয়ে বসতঘর ভাংচুর করে ঘরের আসভাবপত্র লুটপাট করে প্রায় ৫ লাখ টাকা ক্ষতি সাধন করে। এলাকাবাসী জানিয়েছে, সদ্য অনুষ্ঠিতব্য নাসিক নিবার্চনের পর থেকে বন্দরে ২৩নং ওয়ার্ডে ড্রেজার সন্ত্রাসী আক্তার হোসেন বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে এখানকার জনগন। ভূমিদৎস্যু চক্রটি রাতের আধারে সাইনবোর্ড লাগিয়ে সাধারণ মানুষের বাড়িঘর দখলের চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। ড্রেজার সন্ত্রাসী আক্তার হোসেন বাহিনীর বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে জেলা পুলিশ সুপার ও বন্দর থানা অফিসার ইনচার্জের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছে ভূক্তভোগী নিরিহ মনির মিয়া। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার বাগবাড়ী নবীগঞ্জ এলাকার কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সম্রাট আক্তার হোসেন (৪২)ওরফে কাইল্লা আক্তার নামে এলাকায় খ্যাত। পিতা মৃত অখিলউদ্দিন, এক সময় নবীগঞ্জ বাজার এলাকায় লাকড়ি বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। দুই ছেলের মধ্যে আকতার ছোট। ১৮ বছর পূর্ব থেকে মাদক সেবনের মাধ্যমে মাদক ব্যবসা অনুপ্রবেশ ঘটে তার। এরপর তাকে আর পিছনে ফিরতে হয়নি।বারবার দল পরিবর্তন করে ঘোল পাল্টে অবৈধ ভাবে মাদক,ভুমি দস্যুতা সহ অবৈধভাবে ড্রেজার ব্যবসা শুরু করেন এ কাইল্লা আকতার। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়,বন্দর উপজেলার নবীগঞ্জ বাগবাড়ী এলাকায় নামে মাএ ব্যবসার আড়ালে রমরমা ভাবে সে ইয়াবা মদ, ফেন্সিডিলসহ যাবতীয় মাদকদ্রব্য বেচা কেনা ও সেবন ব্যবসা পরিচালনা করে। ইতোপূর্বে একাধিকবার সে ডিবি পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। তার পরেও থেমে নেই সে নানান অপকর্মের তান্ডবলীলা মত্ত থাকেন। জানা গেছে, সরকারী রেলওয়ের নিজস্ব জায়গা দখল করে সে জায়গায় অবৈধ অটোরিকশার গ্যারেজ তৈরি করে, তার আড়ালে সকল অবৈধ ব্যবসা অপকর্মে সেখান থেকে পরিচালনা করে। এ ব্যবসা পরিচালনা জন্য তিনি একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন।এ সিন্ডিকেটে ১০/১৫ জন সদস্য দিয়ে তার সকল মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায় আক্তার বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত মাদক সেবীরা যাতে নিরাপত্তার সাথে সেবন করে থাকে এ দখলকৃত গ্যারেজে । আক্তার প্রভাবশালী এক কাউন্সিলরের ছত্র ছায়ায় এবং ক্ষমতাশীল নেতাদের আতাত করে, মাদক ব্যবসা ও ভুমি দস্যুতাসহ এমন কোন হেন কাজ নেই যা তার মাধ্যমে অসম্ভব। এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ও সম্পদের মালিক বলে গেছেন।তার টাকা গরমে এলাকায় কাউকে তোয়াক্কাই করেন না। কেউ তার বিরুদ্ধে মূখ খোলার চেষ্টা করলে তাকে অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। এছাড়াও সে জবরদস্তি নিরীহ মানুষের জমাজমি অবৈধ ড্রেজার দিয়ে ভরাট করে সুকৌশলে তা দখল করে নেয় নানান ওযুহাতে। এ ব্যাপারে আশেপাশের লোকজন ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পায় না,তার বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনীর তান্ডবের ভয়ে।
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের সাথে সাথে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তার দোসররা কেউবা পালিয়েছে আবার কেউ আত্মগোপনে রয়েছে। বিগত পতিত সরকারের আমলে পেশাদার সাংবাদিকরা সব কিছু দেখলেও কোন কিছুই লিখতে পারতনা। আকাঁরে ইঙ্গিতে কোন কিছু লিখলেই সেইসব সাংবাদিকের উপর খর্গ নেমে […]
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামীলীগ সরকারের অকল্পনীয় পতন ঘটে। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগের দিনও ভাবেনি তার সরকারের শুধু পতনই ঘটবে না, বরং তাকে চুপিসারে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে। আওয়ামীলীগের পতন ও শেখ হাসিনার পলায়নের পর পরই আওয়ামীলীগের তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও আত্মগোপনে চলে যায়। এর […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯