ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট কোন ভাবেই নিরসন করা সম্ভব হচ্ছে না দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতা ধরে রাখা নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের দ্বন্ধকে। পান থেকে চুন খসলেই এক পক্ষ অপর পক্ষকে নাজেহাল করার সুযোগকে যেন কোন ভাবেই ছাড় দিতে নারাজ। মুখে মুখে ঐক্যের কথা বললেও তা যেন শুধু আইওয়াশ মাত্র। বলয় ভিত্তিক ক্ষমতাসীনদলের রাজনীতির কারনে একদিকে উন্নয়ন বঞ্চিত হচ্ছে সাধারন মানুষ অন্যদিকে রাজনৈতিক সূতিকাগার হিসেবে পরিচিত আলোচিত জেলা নারায়ণগঞ্জের সুনাম নষ্ট হচ্ছে দেশব্যাপি। বিভিন্ন সভা সমাবেশে প্রকাশ্যে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ এক পক্ষ অপর পক্ষকে বক্তব্যের গুলি ছুড়ে গিবতের মাধ্যমে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়ে আসছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকমহল। জেলার প্রভাবশালী নেতাদের এমন আচরনের প্রভাব গিয়ে পড়ছে তৃনমূল রাজনীতিতে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে দলের মধ্যে ঐক্যের বদলে বিশৃংখলা। তবে ক্ষমতাসীনদলের বর্তমান পরিস্থিতিতে শহরে রাজনৈতিক ঐক্যের কথা ফিরছে মানুষের মুখে মুখে। এটাই এখন টক অব দ্যা নারায়ণগঞ্জ। রাজনীতির চর্চা করেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, উন্নয়নের স্বার্থেই রাজনৈতিক অঙ্গনে ঐক্য জরুরী। কেননা নানান ঘাত–প্রতিঘাত ও দ্বন্ধ সংঘাত পেরিয়ে রাজনীতিতে একটা পরিপক্কতা বিরাজ করছে। এর সাথে জড়িত সকলেরই মূল্যায়ন পর্ব সমাপ্ত হয়েছে। কেউ পুরোপুরি মূল্যায়ন পেয়েছেন। যোগ্যতার তুলনায় কারো সহনশীল মূল্যায়ন প্রাপ্তি ঘটেছে। কারো মূল্যায়ন হয়েছে অতি অল্প। তবে অবমূল্যায়নের হাহাকারটা কমেছে। ওসমান পরিবারের দু’ভাই বর্তমান এমপি। চুনকা পরিবারে ডা. আইভী উপমন্ত্রীর মর্যাদায় সিটি মেয়র। জাপা’র লিয়াকত হোসেন খোকা এমপি। জেলা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আহ্বায়ক সিনিয়র আওয়ামীলীগ নেতা বাবু চন্দনশীল হয়েছেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। শহরের রাজনৈতিক নেতারা যোগ্যতা বিচারে সকলেই দলে পদ পদবী পেয়েছেন। বিএনপি নেতারা অভ্যন্তরীন কোন্দলের কারণে স্বেচ্ছায় একটু আড়ালে থাকেন। জাপা নেতাকর্মীরা চলনে বলনে আওয়ামীলীগের সমকক্ষ হয়ে আছেন। আপাতত: শহরে কোন উৎপাত নেই। সবার প্রাপ্তিযোগের সাথে শহরের উন্নয়ন কাজগুলোও চলমান। এদিকে ঘনিয়ে এসেছে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন। দলীয় কোন্দলের কারনে উন্নয়নে সামান্য ভাটা পড়লেও জনপ্রতিনিধিরা সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে, নেতায় নেতায় দ্বন্ধের পরিধি কমিয়ে আনা হলে উন্নয়নের মাত্র দ্বিগুন আকার ধারন করতে বলে মনে করা হচ্ছে রেজলাবাসীর পক্ষ থেকে। তবে, এই সময়ে একসাথে বসে ঐক্য গড়তে পারলে শহরের উন্নতির পাশাপাশি ঐক্যবদ্ধ হতে পারতো তৃনমূল। সাধারন মানুষ মনে করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ ঐক্যবদ্ধ হতে পারলেই, নারায়ণগঞ্জবাসীর স্বপ্ন পূরনা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বাস্তবে রূীপ পেতে। রাজনৈতিক বোদ্ধামহলের মতে, এই শহরে যখনই বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দেয়া হয় তখনি বড় নেতারা ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেন এবং ঐক্য গড়তে এগিয়ে আসেন। সিনিয়র ও বিজ্ঞ নেতারা খুশি হন। তবে একটি মহল বরাবরই বৃহত্তর ঐক্যে ভয় পান। ওই মহলটি হচ্ছে সুবিদাবাধী মহল। ওরা সব সময় রামের কথা শামের কাছে এবং যদুর বদনাম কদুর বাড়িতে গিয়ে বলে আসতে অভ্যস্থ। অনেক নেতা সিনিয়র হলেও ইগো সমস্যার বাইরে যেতে পারেন না। ব্যস, কান পড়া শুনে তেতে উঠেন। মনে মনে দ্বন্ধ–সংঘাতের বীজ বপন করেন। একটা সময় রাজনৈতিক ঐক্যের কথা শুনলেই রেগে যান। অযথা কারো সমালোচনায় নেমে পড়েন। সুবিধাবাদি মহল এটাই সব সময় প্রত্যাশা করে। ওদের মনোভাব ও কাজের তরিকা হলো ঝগড়া লাগিয়ে দিয়ে ফায়দা লোটা। সূত্রমতে, সুবিধাবাদি মহলটির শংকা বড়রা মিলে গেলে ওদের কাজ ফুরোবে। কাজ ফুরালে বেকার হবে। বেকার হয়ে গেলে রাস্তায় নামতে হবে। এভাবে হাতপাতলে কেউ এক টাকাও দিবে না। অথচ বড় রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ঝগড়া থাকলে ফায়দার শেষ নেই। সুবিধাবাধীরা ইদানীং বিভিন্ন ব্লকের সাথে জড়িত। যারা মেয়র ব্লকের তারা সারাক্ষণ ওসমান পরিবারের বদনাম করে মেয়রের কাছে। কিম্বা মেয়রের ঘনিষ্ঠদের কাছে। ওসমান পরিবারের কে কবে মেয়রকে নিয়ে কি মন্তব্য করেছে–এসব নিয়েই ওদের দিনকাটে। এই কানপড়া লাগিয়েই ওদের রুটি রুজি। আসলে ওরা ধান্দাবাজি করেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। যারা ওসমান পরিবারের ব্লকের তারা সারাক্ষণ মেয়রের কথা নিয়েই পরচর্চায় লিপ্ত থাকেন। মেয়র কোথায় কিভাবে ওসমান পরিবারের কোন ভাইকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন এসবই ওদের ধান্দাবাজির পুঁজি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আদৌ ওসমান পরিবার ও চুনকা পরিবারের কেউ কোন মন্তব্য করেছেন কিনা–তার হদিস থাকেনা অথচ সুবিধাবাধীরা সারাক্ষণ তাদের কানভারি করে থাকে। ওরা গোয়েবলসের চেয়ে বেশি বিপদজনক। ওসমান পরিবারের চাটুকাররা সারাদিন কানের কাছে বলতে থাকে ‘ভাই আপনাকে নিয়ে কি যেন বলেছে। আমাগো অমুক কন্ট্রাক্টার শুনেছে। তখন একবার হলেও যে কোন বড়ভাই তা বিশ্বাস করবে। অপরদিকে মেয়রের সামনে গিয়ে নয় তাঁর ভাইদের কাছেই যদি কোন চাটুকার গিয়ে বলে রিপন ভাই বা উজ্জ্বল ভাই জানেন, ম্যাডামরে নিয়া কি জানি কইছে। একবার হলেও চাটুকারের কথা ওরা কানে তুলবেই। এভাবেই কানকথা ছড়ায়। আসলে চাটুকাররা যখন কানপড়া দেয় তখন তাদের গালে ঠাস করে একটা থাপ্পড় দিলেই লেঠা চুকে যায়। এমনটা সচরাচর দেখা যায়না। তাই চাটুকারের দল আজো উভয় ব্লকের লেজ ধরে টিকে আছে। কেউবা ভাল পদ পদবী অর্জন করে নিয়েছেন। পর্যবেক্ষক মহলের মতে, শহরের রাজনীতিতে পরগাছা চাটুকার ও সুবিধাবাদিদের দল তেলাপোকার মতই টিকে আছে। অনেক বরেণ্য ও কীর্তিমান রাজনীতিবিদ আজ নেই। রয়ে গেছে তাঁদের কীর্তি। অথচ নারায়ণগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক ধরনের নি¤œস্তরের রাজনৈতিক কর্মীরা তোষামোদিকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন। এঁরা নিজেদের বসন্ত দিনে ছিলেন অকর্মার ঢেকি! এখন পরিপক্ক চাটুকার। চাটুকারিতা করেই তাদের পেট চলে। এই চাটুকারদের জন্যই রাজনৈতিক অঙ্গনে ঐক্য হতে গিয়েও হয় না। ওরা নিজেদের স্বার্থে বিরোধ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা চালায়। কার কোন পয়েন্টে দুর্বলতা আছে সেই পয়েন্টেই খোঁচা মেরে ঐক্যের প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দেয় বার বার। সম্প্রতি বেসরকারী টিভি চ্যানেল এক সাক্ষৎকারে শামীম ওসমান বলেন, নারায়ণগঞ্জের কারো সঙ্গে আমার কোন দ্বন্ধ নাই। রাজনীতিতে আয়ামী লীগ এক। কিছু কিছু ব্যক্তি আছে যারা প্রধানমন্ত্রী ও সরকারকে গালি দিচ্ছে, উৎখাতের চেষ্টা করছে, আগেও বলেছে এখনও বলছে তাদের আমি পছন্দ করি না। আমি যখন দেখি জামায়াতের বড় নেতা গোয়েন্দা সংস্থার কাছে বক্তব্য দিচ্ছে যে কাকে কেন কোন ওখানে দেওয়া হয়েছে প্রটেক্ট দেওয়ার জন্য। এখন বেশী প্রবলেম। বেশী কে খারাপ ছিল গোলাম আজম নিজামী নাকি খন্দকার মোস্তাক। কারণ নিজামী জামায়াতকে তো আমরা চিহ্নিত করতে পারি। কিন্তু খন্দকার মোস্তাকেরা তো পেছনের দরজা খুলে দিয়েছিল। পেছনের দরজা খুলেছিল বলেই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল। সে হিসেবে আমার কাছে মোস্তাকেরা খারাপ। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। এর আগে করোনাকালীন সময়ে অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রচারিত বাসভূমির আলোকিত প্রবাস নামে ফেসবুক লাইভে আইভীর বক্তব্যে উঠে আসে তাঁর বিগত দিনে মেয়র হওয়ার গল্প, এমপি শামীম ওসমানের সঙ্গে সম্পর্ক, শহরের হকার নিয়ে সিটি করপোরেশনের ভূমিকা, বিভিন্ন টেন্ডার প্রক্রিয়া, রাজউকের জমি বিক্রি করা, নিজ বাবা প্রয়াত পৌর পিতা আলী আহাম্মদ চুনকাকে জামায়াত সখ্যতা বানানোর অপপ্রপয়াস ইত্যাদি। প্রায় ঘণ্টাখানেকের ওই লাইভে দেওয়া আইভী বক্তব্য এখন টক অব দ্য টাউন। সঞ্চালক অনুষ্ঠানের শুরুর দিকে এমপি শামীম ওসমানের সঙ্গে মতবিরোধ দ্বন্ধের ইস্যু নিয়ে প্রশ্ন তুলেন। জবাবে মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, এটাকে দ্বন্ধ বলা যাবে না। এটা তো হতেই পারে। আপনাদের একটি ঘরে যদি ৫টি ভাইবোন থাকে সেখানে কি দ্বিমত থাকতে পারে না? দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বিমত হয় না? একটা ব্যবসায়ী বিজনেসম্যান দুই ভাই আছে সেখানে কি সম্পত্তির ভাগাভাগি হয় না? ঝগড়াঝাটি ভাইয়ে ভাইয়ে হচ্ছে না? হয়তো সুতরাং এটা আলাদাভাবে দেখার কিছু নেই। যেহেতু আমরা রাজনীতি আমরা করি সেহেতু নেতৃত্বের একটি লড়াই থাকবেই, নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকবেই। কিন্তু সেই নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা কতটুকু স্বাভাবিক থাকে সেটা হলো দেখার ব্যাপার। আইভী বলেন, এখন দেখতে হবে আমরা ট্রতিযোগিতা করতে গিয়ে আমরা কি অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নামলাম ? আমরা কি ন্যায়ের পক্ষে প্রতিযোগিতা করছি? আমরা কি সাধারণ মানুষের জন্য প্রতিযোগিতা করছি? নাকি নিজেদের আখের গোছানোর জন্য করছি? নাকি নারায়ণগঞ্জকে নিজের রাজত্ব মনে করে নিজেরে পকেটে নেওয়ার জন্য করছি? সেটা একটা দেখার বিষয়। ‘তিনি বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জের নাম নিলে শামীম ভাইয়ের নামটা আমার সঙ্গে চলে আসে এ করণে যে, আমি ২০১১ সালে ওনার সঙ্গে নির্বাচন করেছিলাম বলেই হয়তো এ বিষয়টা বেশি করে প্রকাশ পেয়েছে। এনিয়ে, আমরা একই দল করি। অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদর্শের অনুসারী। সুতরাং শুধু যে ওনার আর আমার মধ্যে এরকম আছে তা না, আমি বলবো, বাংলাদেশের মধ্যে এমন কোন জেলা নেই যেখানে বড়গুলোর মধ্যে সম্পর্কের একটু টানাপোড়েন থাকে না। আবার দেখেন, ক্রাইসিস মোমেন্টে কিন্তু সেই টানাপোড়েনগুলো থাকে না। মনে করেন, আজকে যদি যেকোন ক্রাইসি দেখা দেয় আমার কিংবা আমার দলের যেকারো হোক, ব্যক্তিগত ভাবে যদি শামীম ওসমানের হলো বা আমারও হলো বা যেটাই হলো আমরা কিন্তু দলগত ভাবে কেউ বসে থাকতে পারবো না। তখন আমরা সবাই একই সুরে দলের পক্ষে বা নেত্রীর পক্ষে কথা বলবো। কিন্তু সেটা এক জিনিস। সেটা দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে। নারায়ণগঞ্জবাসীর প্রত্যাশা এবার সুবিধাভোগী মহলটি কল্কে পাবে না। বৃহত্তর ঐক্য হবে। উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে নারায়ণগঞ্জ। যেখানে কোন ব্লকের রাজনীতি থাকবেনা।
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের সাথে সাথে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তার দোসররা কেউবা পালিয়েছে আবার কেউ আত্মগোপনে রয়েছে। বিগত পতিত সরকারের আমলে পেশাদার সাংবাদিকরা সব কিছু দেখলেও কোন কিছুই লিখতে পারতনা। আকাঁরে ইঙ্গিতে কোন কিছু লিখলেই সেইসব সাংবাদিকের উপর খর্গ নেমে […]
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামীলীগ সরকারের অকল্পনীয় পতন ঘটে। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগের দিনও ভাবেনি তার সরকারের শুধু পতনই ঘটবে না, বরং তাকে চুপিসারে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে। আওয়ামীলীগের পতন ও শেখ হাসিনার পলায়নের পর পরই আওয়ামীলীগের তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও আত্মগোপনে চলে যায়। এর […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯