
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে প্রায় ১৪ বছর নানা প্রকার ছন্দ পতন হয়েছে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব তিন বলয়ে বিভক্ত হয়ে আছে। তিন বলয়ে বিভক্ত ওই তিনটি গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছেন তিনজন জনপ্রতিনিধি। তাঁরা হলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোশনের মেয়র ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভী, ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন। স্বাধীনতার পর থেকেই নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী নেতাদের মধ্যে বিভাজন থাকলেও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের মধ্যে তার খুব একটা প্রভাব পড়েনি। আওয়ামীলীগ ক্ষতায় আছে প্রায় দেড়যুগ হতে চললো। আওয়ামীলীগের শত্রু এখন খোদ আওয়ামীলীগ। এদের মধ্যে বিভাজন এতটাই প্রকাশ্যে যে, দলীয় গুরুত্বপূর্ন অনুষ্ঠানেও তাদেরকে আলাদা আলাদা ভাবে করতে দেখা যায়। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে শামীম ওসমান দলীয় প্রার্থী হলে সেলিনা হায়াত আইভী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে প্রথম নারী মেয়র নির্বাচিত হলে উত্তর মেরু দক্ষিণ মেরুর বিভাজন বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে নেতাদের বিভাজন সাধারণ কর্মীদের মধ্যেও প্রভাব ফেলে। মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি বিভিন্ন সময়ে বলয় পরিবর্তন করলেও ক্ষেত্র বিশেষে দক্ষিন বলয়ে তার অবস্থান বেশী দেখা যায়। জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ ঐক্যবদ্ধ ভাবে দলীয় কর্মসূচিও পালন না করায় সাধারণ কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। যদিও অনেক দিনপর আনোয়ার ও খোকন সাহাকে একত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদের আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে এক সাথে দেখা গেলেও সাধারণ কর্মীরা এই ঐক্যকে আইওয়াশ বলে মনে করছেন। ফুটপাত উচ্ছেদ নিয়ে সেলিনা হায়াত আইভীর উপর হামলার পর উত্তর-দক্ষিণ মেরুর রাজনৈতিক অবস্থান এখন প্রকাশ্যেই আলাদা আলাদ ভাবে চলছে। মেয়র আইভী এই হামলার জন্য শামীম ওসমান ও তার অনুসারিদের দায়ি করে আসছেন। গত ১৭ মে ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। সেই অনুষ্ঠানটিও জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগ এক সাথে করতে পারেনি। তারা আলাদা আলাদা ভাবে অনুষ্ঠান করে বিভাজন আরো চাঙ্গা করে তুলেছে বলে সাধারন কর্মীরা মনে করেন। সাধারণ কর্মীদের বক্তব্য হলো, ফতুল্লা ও সিদ্ধিরগঞ্জ আওয়ামীলীগ এবং শহরে শামীম ওসমানের বিশাল কর্মী বাহিনী রয়েছে। কিন্তু সেলিনা হায়াত আইভীর সাথে কর্মী বিহীন কিছু নেতাকে অহরহ দেখা যায়। যারা ডাকলে ১০জনকেও একত্রে করতে পারবেন না। এভাবেই চলছে নারায়ণগঞ্জে আওয়ামীলীগের রাজনীতি। এদিকে বলয়ের রাজনীতিতে সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন তেমন শক্ত অবস্থান গড়তে না পারলেও সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আইভী ও সাংসদ শামীম ওসমান বলয়ের রাজনীতি শহর পেরিয়ে বন্দরেও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। জেলা ও মহানগর আওয়ামীলীগের বিশাল একটি অংশ ওসমান পরিবারের নিয়ন্ত্রণে। আংশিক রয়েছে জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও নাসিক মেয়র ডা. সেলিনা হায়াত আইভী ও মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনের নিয়ন্ত্রণে। জেলা যুবলীগ পুরোপুরি নিস্ক্রিয় হয়ে আছে। জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ বাদল বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। মহানগর যুবলীগের কমিটি না হলেও নগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন সাজনু ও সাধারণ সম্পাদক আলী রেজা উজ্জল পৃথক পৃথক কর্মসূচী পালন করে থাকেন। জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ, তাতীলীগ পুরোটাই ওসমান পরিবারের নিয়ন্ত্রণে। বন্দর উপজেলা ও থানা এলাকা মূলত নারায়নগঞ্জ-৫ আসনের আওতাধীন। এই আসনের সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির মনোনয়নে নির্বাচিত সাংসদ। তবে তিনি ওসমান পরিবারের সন্তান হওয়ায় শামীম ওসমানের অনুসারী আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীরা এমপি সেলিম ওসমানকেই সমর্থন করে থাকেন আবার সেলিম ওসমানের নির্দেশনাও তারা মেনে থাকেন। এতে নিজের পছন্দের লোককে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রাধান্য পেয়ে থাকে এমপি সেলিম ওসমান। যার ফলে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে সদর-বন্দর আসনের সাংসদ সেলিম ওসমান পূর্বের চেয়ারম্যানদের পুনরায় নির্বাচিত করার জন্য তাই আটঘাট বেধে নেমেছে। জাতীয় পার্টির প্রতীকে নির্বাচিত সাংসদ সেলিম ওসমান নিজ সংগঠনকে চাঙ্গা করতে জোরালো ভাবে কাজ করছে। সার্বিক পর্যালোচনায় নারায়ণগঞ্জে সরকার দলীয় রাজনীতি সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও হকার ইস্যু নিয়ে মেয়র আইভী ও এমপি শামীম ওসমান সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকে রাজনীতির মাঠ দুভাগে বিভক্তি আরো স্পষ্ট হয়। এরপর ধীরে ধীরে ভাই-বোনের বলয়ের রাজনীতি বাদ দেওয়ার কথা বলে পৃথক ভাবে দলীয় কর্মকান্ড করতে শুরু করতে থাকেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে উত্তর মেরু-দক্ষিন মেরুর বাইরেও আরো একটি বলয় সৃষ্টি হয়ে তিন বলয়ে বিভক্ত হয়ে চলছে নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের রাজনীতি। সিটি মেয়র আইভী ও সাংসদ শামীম ওসমানের মধ্যকার বিরোধে বার বারই সুযোগ নিয়েছেন তৃতীয় কোন পক্ষ। কখনো সেটা বাম ঘরনার কোন রাজনৈতিক গোষ্ঠী কখনো বা ধর্মীয় কোন সংগঠন। একে অপরকে ঘায়েল করতে যার যার মত করে তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছেন একে অপরের বিরুদ্ধে। আর এই দুজনের ছত্রছায়ায় তারা কাউকে দিয়েছেন খুনী সন্ত্রাসী গডফাদার আখ্যা। আর অপরপক্ষ আরেকজনকে দুর্নীতিবাজ, ভূমিদস্যু, ধর্মীয় সম্পত্তি লুটের অবদান। তবে উভয় ক্ষেত্রেই কলক্সিকত হয়েছে আওয়ামীলীগ। কারন তাদের দুজনের নামের সাথে তাদের দলীয় পরিচয় বহন করে। শামীম ওসমান ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতি করেন। ১৯৮১ সালে সরকারি তোলারাম কলেজের ভিপি নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৯৬ সালে ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে দ্বিতীয়বারের মতো এমপি হিসেবে নির্বাচিত হন। নারায়ণগঞ্জের টানবাজারের পতিতাপল্লী উচ্ছেদ, বিএনপির চেয়ারম্যান পার্সন বেগম খালেদা জিয়ার লংমার্চ আটকে দেওয়া, যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমকে নারায়ণগঞ্জে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে তার প্রতীকী ফাঁসি দিয়ে ব্যাপক আলোচনায় চলে আসেন শামীম ওসমান। অন্যদিকে ডা. সেলিনা হায়াত আইভীর বাবা আলী আহাম্মদ চুনকা যখন ১৯৮৪ সালে মারা যান আইভী তখন উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রী ছিলেন এবং চুনকার পাঁচ সন্তানের মধ্যে তিনিই বড়। বাবার মৃত্যুর পর ১৯৮৬ সালে তিনি বৃত্তি নিয়ে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের ওদেসা নগরের পিরাগভ মেডিকেল ইন্সটিটিউটে পড়তে যান। পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯২ সালে দেশে ফেরেন। আর ওই বছরই নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হন। পরবর্তী সময়ে ২০০৩ সালে তিনি নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। জানা যায়, সাংসদ শামীম ওসমানের পিতা একেএম শামছুজ্জোহা ও মেয়র সেলিনা হায়াত আইভীর পিতা আলী আহাম্মদ চুনকা নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের অন্যতম দুই প্রতিষ্ঠাতা। দুদজনই মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তারা দুজনই বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। এর মধ্যে শামছুজ্জোহা ৭০-এর নির্বাচনে জয় পেয়ে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য হন। ৭৩ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জয়ী হন তিনি। অন্যদিকে আলী আহাম্মদ চুনকা ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান। পরে ৭৮ সালের নির্বাচনেও পৌর চেয়ারম্যান হয়েছিলেন তিনি। প্রয়াত এই দুই নেতাই ছিলেন দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ। রাজনৈতিক আদর্শে দুজনের অমিল ছিল না। দুঃখ-দুর্দশায় একে অন্যের কা-ারি। ব্যক্তিগত ভাবে কিছু মতবিরোধ ছিল দুদজনের মধ্যে। কিন্তু এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ খুব একটা দ্বন্দ্বে জড়াননি। নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের হাল এখনও ধরে আছে দুই পরিবার। একদিকে শামছুজ্জোহার উত্তরসূরি শামীম ওসমান অন্যদিকে আলী আহাম্মদ চুনকার মেয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। একজন একাধিকবারের সংসদ সদস্য, অন্যজন সিটি করপোরেশনের দুইবারের নির্বাচিত মেয়র, যিনি আবার সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে শামীম ওসমানকেই হারিয়েছেন। ভোট শেষেও মেটেনি তাদের এই বিরোধ। প্রায় নিয়মিত বাকবিতন্ডা আর পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগের কারণে গণমাধ্যমে খবর হয়ে আসছেন দুজনই। রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহলে মতে, দলের ভেতর-বাইরে দ্বন্দ্ব তো নতুন কিছু নয়। কিন্তু নারায়ণগঞ্জে শামীম-আইভীর দ্বন্দ্ব এমন জায়গায় পৌঁছেছে, তা আর নিয়ন্ত্রণে নেই। এতে আওয়ামী লীগের যথেষ্ট ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হচ্ছে। সাংগঠনিকভাবেও দল অনেক দুর্বল হয়ে পড়ছে। এভাবে তো দীর্ঘদিন চলতে পারে না। কেন্দ্রের উচিত যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি মীমাংসার মধ্যে নিয়ে আসা। কারন আসন্ন সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মাঠ গুছাচ্ছে আর সরকার দলে বিরোধ চলছেই। তারা আরো বলেন, শামীম ওসমানের পক্ষ থেকে বার বার মেয়র আইভীর বিরুদ্ধে জামায়াতকে পৃষ্ঠপোষকতা করার অভিযোগ তোলা হয়। আর মেয়র আইভী অভিযোগ তুলেছে নারায়ণগঞ্জের হেফাজতে ইসলাম শামীম ওসমানের ভাড়া করা গুন্ডা বাহিনী। সাম্প্রতিক সময়ে, নারায়ণগঞ্জে হেফাজতে ইসলাম যে তান্ডব চালিয়েছে তাদেরকে প্রতিহত করতে মাঠে ছিলনা শামীম ওসমান ও মেয়র আইভী অনুসারী কোন নেতাকর্মী। আবার হেফাজতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ওই হামলার সাথে হেফাজতে ইসলাম নয় বহিরাগতরা জড়িত। ওই তান্ডবের ঘটনায় পুলিশ বিএনপি ও জামায়াতের কয়েক’শ নেতাকর্মীকে আসামী করে মামলা করেছেন। আবার সিদ্ধিরগঞ্জে হরতালের দিন হেফাজতে ইসলামের ওই তান্ডবের ঘটনায় এমপি শামীম ওসমান মেয়র আইভীর দিকে পরিকল্পনাকারী হিসেবে আঙ্গুল তুলেছেন। নিজ দলের ভেতরে একে অপরকে অভিযোগে বিদ্ধ করে ঘায়েল করতে গিয়ে তৃতীয় কোন শক্তিকে সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক যোদ্ধারা।
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের সাথে সাথে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তার দোসররা কেউবা পালিয়েছে আবার কেউ আত্মগোপনে রয়েছে। বিগত পতিত সরকারের আমলে পেশাদার সাংবাদিকরা সব কিছু দেখলেও কোন কিছুই লিখতে পারতনা। আকাঁরে ইঙ্গিতে কোন কিছু লিখলেই সেইসব সাংবাদিকের উপর খর্গ নেমে […]
হাবিবুর রহমান বাদল নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার ঘটনা প্রতিদিন প্রকাশ পাচ্ছে। এনিয়ে সাধারণ নাগরিকরা সরব হয়ে উঠেছেন। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে বিভিন্ন মহল থেকে তার পদত্যাগ দাবি করা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯