আজ মঙ্গলবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ৩০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬ | রাত ১১:১৭

চুনকা আমৃত্যু মানুষের হৃদয়ে থাকবেন

ডান্ডিবার্তা | ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ | ১২:০০ অপরাহ্ণ

 

হাবিবুর রহমান বাদল
নারায়ণগঞ্জের জন মানুষের নেতা, স্বাধীনতা-উত্তর নারায়ণগঞ্জ
পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবের আদর্শের সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক
আলী আহাম্মদ চুনকার আজ রবিবার ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী।
মানুষের মৃত্যু চিরন্তন সত্য। কিন্তু কিছু কিছু মৃত্যু আছে
যা ইচ্ছা করলেই মেনে নেয়া যায় না, বা মেনে নিতে মন চায় না।
বিশ্বাস হতে চায় না আলী আহাম্মদ চুনকা আমাদের মাঝে নেই।
১৯৮৪ সালে ২৫ ফেব্রæয়ারি কাক ডাকা ভোরে বিভিন্ন মসজিদের
মাইক থেকে চুনকা ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে সাধারণ
মানুষের মধ্যে যেন মধ্যাকাশ থেকে হঠাৎ সূর্যের নিরুদ্দেশ হয়ে
যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। সেদিন স্বজন-হারানোর বেদনায় গাড়ির
চাকা ঘুরেনি। দোকানপাট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। স্কুল, কলেজের
দপ্তরীরা ছুটির ঘন্টা বাজাতো ফুর্সৎ পায়নি। কোনো ঘোষণা
ছাড়াই নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি ঘরে কালো পতাকা উড়ানো হয়।
চাষাঢ়া থেকে নিতাইগঞ্জ পর্যন্ত রাস্তায় রাস্তায় চুনকার প্রেমিকরা
কান্নায় ভেঙ্গে পরে। নারায়ণগঞ্জ যেন অঘোষিত হরতাল হয়ে পড়ে। এ
এক নতুন ইতিহাস যা কেউ কোনো দিন দেখেনি। সেদিন
নারায়ণগঞ্জে যে মাতম উঠেছিল বাংলার ইতিহাসে তা বিরল।
বাংলাদেশের দূরাঞ্চলে যারা জননেতা চুনকাকে দেখেনি, বোঝেনি
এই দিনটিতে তারা বুঝেছিলেন চুনকা কে? কী তাঁর পরিচয়?
বিকালে আলী আহাম্মদ চুনকার জানাজায় বঙ্গবন্ধু সড়ক
শোকাতুর জনসমুদ্রে পরিনত হয়। অবশ্য মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পর
থেকে করিম মার্কেটস্থ চুনকার তৎকালিন বাসভবনের আশেপাশে
হাজার হাজার শোকাতুর মানুষ দিনভর ভীড় করে। ১৯৭৫ সালের ১৫
আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু নিহত হলে নেতৃবৃন্দ যখন চরম
ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছিল সেদিন চুনকা ভাইকে দেখেছি গলাচিপার আওয়ামী লীগ নেতা আফতাবউদ্দিনকে নিয়ে প্রতিটি
আওয়ামী লীগ কর্মীদের বাড়ীতে ছুটে যেত। দু’চোখে তার
অশ্রæর বন্যা। জীবনের মায়া পরিত্যাগ করে তিনি ছুটে
বেরিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের এক প্রাপ্ত থেকে অপর প্রান্তে। ১৯৭৫
সালে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে সরকারী অনুষ্ঠানে তিনি
বলেছিলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমনের
নামবিহীন এ বিজয় দিবস পালন তামাশা ছাড়া আর কিছু না।’
‘বঙ্গবন্ধু’ নামটি ছিল তখন নিষিদ্ধ, সামরিক সরকারের রক্তচক্ষুকে
বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে সেদিনস যুগান্তকারী ঘোষণা
দিয়েছিলেন। আজ চুনকা ভাই নেই। কিন্তু আমাদের চোখের
সামনে রয়েছে তার আদর্শের অনেক কর্মসূচী। একশ্রেণীর
মোনাফেকদের চরম বিশ্বাসঘাতকতা চুনকা ভাইকে মৃত্যুর দিকে
ঠেলে দিয়েছে। অবশ্য এখন তাদের কাউকে কাউকে আলী আহাম্মদ
চুনকার মৃত্যু বার্ষিকীতে মাতম করতে দেখা যায়। বুকের পাঁজরে
অনেক ব্যথা, অনেক যন্ত্রণা, অনেক অভিমান নিয়ে তিনি চির
বিদায় নিয়েছেন। চুনকা ভাইয়ের মৃত্যু বার্ষিকীতে আজ এ
কথা আমার বারবার মনে পড়ছে চুনকা ভাইয়ের স্বাভাবিক মৃত্যু
হয়নি, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে তিলে তিলে। এ কথার সত্যতা মিলে
১৯৮৪ সালে চুনকা ভাইয়ের মৃত্যুর ২দিন পরে দৈনিক বাংলার
বানীতে প্রকাশিত হয় ওবায়দুল কাদেরের লেখায়। তিনি তখন বাংলার
বাণীর সহকারী সম্পাদক পদে কর্মরত ছিলেন এবং বাংলাদেশ
ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি। তিনি তার উপ-সম্পাদকীয়তে লিখেন
“চলে গেলেন সভার প্রিয় চুনকা ভাই”। “একটা কথা অপ্রিয় হলেও
না বলে পারছি না। সত্যি বড় ক্ষোভ একরাশ অভিমান আর একগুচ্ছ দুঃখ
নিয়ে চলে গেছেন গরীবের বন্ধু চুনকা। দেশের সাধারণ মানুষের
জন্য অনেক কিছুই করার স্বপ্ন ছিল তার। কিন্তু দলীয় পরিচয়ের
কিছু কিছু স্বার্থবাজের জন্য তিনি পদে পদে বাধা পেয়েছেন।
জীবনের শেষ দিনগুলোতে বড় ব্যথা অধিক জ্বালা ছিল চুনকার বুকে।
অনেক ক্ষোভ সঞ্চিত ছিল তার বুকের পাজরে। সে দিন নারায়ণগঞ্জে
গিয়ে আমার বারে বারে মনে হয়েছিল চুনকা মরেনি। চুনকাকে
আমরাই মারলাম তিলে তিলে। ক্রমাগত পীড়নে পীড়নে নির্যাতিত
করে তাকে ঠেলে দিলাম মৃত্যুর হিম শীতল বিবরে। চুনকার সঙ্গে
আমার সম্পর্ক ছিল ভাই ও বন্ধুর মতো। খুব বেশি ঘনিষ্ঠ ছিলাম
বলে আমি জানতাম কত অভিমান নিয়ে এই লোকটির যন্ত্রণায় দিন
কাটছিল গত কিছু দিন ধরে। সব কথা আজ বলা যাবে না জানি।শুধু বলবো, আমরা দলীয় লোকেরাই তার প্রতি সুবিচার করিনি।”
আলী আহাম্মদ চুনকা ভাইয়ের জন্ম একটি সাধারণ পরিবারে। তাঁর
পিতা মরহুম ওয়াহেদ আলী ছিলেন একজন বিশিষ্ট কৃষক।
কৃষিজীবী পিতার ঘরে জন্ম লাভ করায় চুনকা ভাই নিজেকে
গর্বিত মনে করতেন। এ দেশের মানুষের আসল পরিচিতিই কৃষক।
এতে গর্ববোধ করা একটা সৎ সাহসেরই কথা এবং চুনকা ভাই
সর্বদাই সৎ সাহস লালন করতেন পারদর্শিতার সাথে। তার মাতার
নাম গুলেনুর বেগম। তার পিতা-মাতা অত্যন্ত ধর্মভীরু ছিলেন,
ছিলেন মানবতাবাদী। ঠিক চুনকা ভাইয়ের মতোই তারাও মানুষের
উপকারে নিজেদেরকে বিলিয়ে দিতেন। নারায়ণগঞ্জ শহরের দেওভোগ
এলাকায় ১৯৩৪ সালে ডিসেম্বর মাসের ষোল তারিখে চুনকা ভাই
জন্মগ্রহণ করেন। বাংলা সনের অগ্রহায়নের ১ম তারিখ ছিল
দিনটি। স্বাধীনতার লাভের পূর্বেই তার জীবনে সবচেয়ে বড় সাফল্য
এসেছিল প্রথমে ১৯৬২ সালে। এ বছর তিনি বিনা
প্রতিদ্ব›িদ্বতায় দেওভোগ ইউনিয়ন থেকে বিডি মেম্বার
নির্বাচিত জন। সেই নির্বাচনই তার জীবনের শুভদ্বার খুলে দেয়
এবং মানুষের মাঝে নিজেকে উজাড় করে দেয়ার প্রেরণা দান করে।
এই শুভক্ষণ থেকে তিনি একজন নিরহংকার, বন্ধুবৎসল ও অন্যান্য
সাধারণ সমাজসেবী হিসেবে যাত্রা শুরু করেন। তার কাজে কোনো
ক্লান্তি নেই, অবসর নেই অবিরাম চলা। কেবল আছে সাধণার
মাধ্যমে নিরলসভাবে মানুষের দুঃখে-দারিদ্রে তাদের পাশে দাঁড়ানো।
তখন থেকেই আলী আহাম্মদ চুনকা ভাই রাজনৈতিক পরিবেশে
নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন। ঠিক তখন থেকেই তিনি
সর্বজনবিদিত। সমৃদ্ধশালী এবং আত্মমর্যাদাশীল স্বদেশ গড়ার
স্বপ্ন লাল করে তিনি বৃহত্তম পরিবেশের দিকে অগ্রসর হতে
থাকেন। যে চলায় থেমে থাকা নেই, আছে পথের সন্ধান, নতুন
দিগন্তের দিকে ছুটে চলা। সমাজদ্রোহীদের নির্মূলে দেখা
গেছে তার অগ্রণী ভূমিকা। দেখা গেছে কুচক্রীদের অবসান করার
তৎপরতা। অবিচার, অত্যাচার ও জুলুমের প্রতিবাদে তিনি ছোটবেলা
থেকেই সোচ্চার কণ্ঠের অধিকারী। তার দৃষ্টি ছিল দরিদ্র,
নিপীড়িত, অভাবগ্রস্ত দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের সমস্যা সমাধানের
দিকে। নিজেকে উৎসর্গ করার ক্ষেত্রে কিন্তু চুনকা ভাইকে ভেঙ্গে
যেতে দেখা যায়নি। বৈষম্য প্রথা বিরোধী হিসেবেই সর্বদা
তিনি তার কাজে মগ্ন থেকেছেন। তার ধারণা, এক আল্লাহর
সৃষ্টি মানবজাতির সবাই সমান। ভেদাভেদ নেই কারো মাঝে।সমাজের প্রতিটি গৃহের মানুষের সাথে তার রয়েছে মধুর
সম্পর্ক। কৃষক-শ্রমিক, ছাত্র-শিক্ষক, আইনজীবি, বুদ্ধিজীবি,
কামার-কুমার, জেলে-তাঁতী, মেথর, মুচি, ডোম- ধনী-দরিদ্র সবার
সাথে তার একই রকম মনোভাব পরিলক্ষিত হয়ে আসছে। তিনিই
সবার প্রিয় চুনকা ভাই। এই জন্যই তিনি তার কর্মজীবনে এ
দু’দশকেরও বেশি সময়ে মানুষের এত ভালোবাসা কুড়াতে সক্ষম
হয়েছেন। তাকে আমরা একজন ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে পাই।
পাকভারত উপমহাদেশে যেখানেই কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
হয় চুনকা ভাই সেখানেই নিজেকে শরীক করেছেন। ১৯৫৪ সালে
নারায়ণগঞ্জ শহর ও আশপাশ এলাকায় প্রচন্ড মহামারী দেখা দেয়। বসন্ত
রোগ জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। প্রতিটি ঘরে ঘরে এ
রোগ ছড়িয়ে পড়ে। মূল্যবান অনেক জীবন ঝড়ে যেতে থাকে। সে
সময় রোগাক্রান্ত মানুষকে তাদের নিকট আত্মীয়রা ফেলে রেখে
পালিয়ে নিজেদের জীবন বাঁচাত। এ সময় তিনি নিজ হাতে তাদের
সেবা যতœসহ মৃতদের দাফন-কাফন করেছেন। ১৯৬৪ সালে
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধে। সে সময়ে তিনি অবিস্মরণীয় অবদান
রাখেন। নিজের জীবন বিপন্ন করে বিবাদমান পক্ষগুলোকে
হানাহানি, রক্তপাত ও জীবন হননের পাশবিক উল্লাস থেকে বিরত
রাখতে দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৯-এ ডেমরার
টর্নেডো, ৭০-এ হাতিয়া সন্ধীপের জলোচ্ছাস আর ১৯৭৪ এর
দুর্ভিক্ষের সময় চুনকা ভাইয়ের অবদান সারা নারায়ণগঞ্জবাসীকে
স্মরণ করিয়ে দেয়ার অপেক্ষা রাখে না। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪
এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর
গণঅভ্যুত্থান সর্বপরি ’৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে আলী আহাম্মদ
চুনকার অবদান ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ১৯৭২ সালে
আলী আহাম্মদ চুনকা ভাইকে ঢাকার নবাব বাড়ীর পীরে কামেল হযরত
শাহ সৈয়দ যশ নাজমুল হাসানী নকশেবন্দ আবুল উলাহ তাকে সকল
মুরীদদের উপস্থিতিতে ত্বরিকতের খেলাফত প্রদান করেন। যা তার
জীবনে এক বিরাট সাফল্যের স্বর্ণদুয়ার খুলে দেয়। মুক্তিযুদ্ধ
চলাকালীন সময়ের আগে এবং পরে নিরপরাধ মানুষের রক্তপাত বন্ধ করার
জন্য চুনকা ভাইয়ের ভূমিকা নজিরবিহীন ইতিহাস। নরহত্যা
মহাপাপ এই আদর্শের অনুসারী চুনকা ভাই সহস্র বুলেটের সাথে
জীবনকে বাজী রেখে মানুষ হত্যা বন্ধ করতে পাগলের মতো ছুটে
বেরিয়েছেন এবং নারায়ণগঞ্জের বহু মূল্যবান জীবন বাঁচাতে সক্ষম
হয়েছিলেন। তার হৃদয় অত্যন্ত সহজ সরল এবং নিষ্কলুষ। জীবনের সমস্তসময়গুলোতে তাকে দেখা গেছে মানুষের কল্যাণমূলক চিন্তাকে
নিয়ে ব্যস্ত থাকতে। মুরুব্বিদের মান্য করতেন শ্রদ্ধাবনত চিত্তে।
ছোটদের আদর করতেন ভাইয়ের মতো। সদালাপী হাসি-খুশী
জীবনযাপন করতে তিনি পছন্দ করতেন। মানুষের দুর্দশার কথা ধৈর্য
করে শুনতেন, সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজতেন। নারায়ণগঞ্জের শত শত
সমাজকল্যাণমূলক সমিতি, সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর সাথে তার
নিবিড় সম্পর্ক জীবনের প্রথম সময় থেকেই ছিল। শত শত সংগঠন
তার ছোঁয়ায় গড়ে উঠে। তিনি নারায়ণগঞ্জের প্রাচীনতম শিশু
শিক্ষা নিকেতন ও ‘শিশুবাগ’ ও ‘কলরব’ এর প্রতিষ্ঠাতা।
ছোটবেলা থেকেই একজন কৃতি খেলোয়ার ছিলেন চুনকা ভাই।
তিনি জীবনে খেলাধুলা করেছেন প্রচুর। কাবাডি, ফুটবল ও
ক্রিকেটে তার বেশি ঝোঁক ছিলো। কাবাডি খেলায় তৎকালে আলী
আহাম্মদ চুনকা ‘চুনকা’ নামেই ঢাকা জেলায় বিখ্যাত
ছিলেন। কাবাডিতে বহুবার জীবনে স্মরণীয় পুরস্কারও পেয়েছেন।
তার কৃতিত্ব খেলার মাঠ থেকে পৌরসভার চেয়ারম্যানের কার্যালয়
পেরিয়ে রাজনৈতিক গগণে বঙ্গবন্ধুর মনের গভীরে অবস্থান
করেছিল। বঙ্গবন্ধুর সেই ছায়ায় থেকে মানুষের জন্য কাজ করাই ছিল
স্বপ্ন সাধনা। আলী আহাম্মদ চুনকার জনপ্রিয়তা কতটা ছিল তা
বুঝাযায় পরিচ্ছন্ন কর্মীদের তিনি পাশে বসিয়ে চা পান
করতেন। সেই পরিচ্ছন্ন কর্মীদের চুনিয়া ভাই মারা গেলে
পরিচ্ছন্ন কর্মীদের চুনিয়া ভাই নাই বলে বিলাপ করতে দেখা যায়।
সকল শ্রেনী পেশার কাছের মানুষ চুনকা রাজনীতিতে একজন
কর্মীবান্ধব নেতা হিসাবে আমৃত্যু স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির হৃদয়ে
অবস্থান করবেন। এখনো নারায়ণগঞ্জবাসীর মনের মনিকোঠায়
বিরাজ করছে চুনকা ভাই।



Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
নামাজের সময়
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০৩
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৭:১৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:১০
  • ১১:৫১
  • ১৫:৩৫
  • ১৭:১৪
  • ১৮:৩২
  • ৬:২৪
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা