আজ মঙ্গলবার | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১ | ১৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ | রাত ২:৪৮

সিদ্ধিরগঞ্জে থামছে না কিশোর গ্যাংয়ের তাÐব

ডান্ডিবার্তা | ০৩ জুলাই, ২০২৪ | ১০:১১ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
গ্যাং শব্দটা বর্তমান সময়ে বেশ আলোচিত। উঠতি বয়সের কিশোরদের নিয়ে গঠিত হয় এসব গ্যাং। নিজেদের পেশিশক্তির জানান দিতে তাদের ব্যবহার করে চালানো হয় নির্মম সন্ত্রাসী হামলা। আর সেই হামলায় খুন, রক্ত জখমের মতো অপরাধেরও তোয়াক্কা করে না গ্যাং সদস্যরা। ইদানীং নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জেও উৎপাত বেড়েছে অনিয়ন্ত্রিত এসব গ্যাংয়ের। যার ছত্রচ্ছায়ায় রয়েছে বড় ভাই নামক রাজনৈতিক নেতারা। তবে ইতোমধ্যে রাজনীতিকে পুঁজি করে শান্তিপ্রিয় সিদ্ধিরগঞ্জকে অশান্ত করে তুলেছে দুটি ‘গ্রæপ’। নিজ এলাকায় আধিপত্য ধরে রাখার লক্ষ্যে হামলা চালানো হয় নিরীহ মানুষের ওপর। নাসিকের ২ ও ৭নং ওয়ার্ডের বসবাসরত প্রায় দেড় লাখ মানুষ সর্বক্ষণ আতঙ্কে জীবনযাপন করছে।এলাকার বখাটে, মাদককারবারি/সেবনকারী ও উঠতি বয়সের তরুণদের নিয়ে গড়ে উঠেছে এ দুটি গ্যাং। নিজেদের ফায়দার জন্যে কম বয়সী কিশোরদের হাতে তুলে দেয়া হয় মরণনেশা মাদক ও নানা ধরনের দেশি-বিদেশি অস্ত্রশস্ত্র। দুটি ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হিসাব অনুযায়ী (নাসিক) ২নং ওয়ার্ডে ২৪ হাজার ভোটার রয়েছে, তবে ওই এলাকায় জনসংখ্যা বসবাস করে প্রায় ১লাখের মতো। এবং ৭নং ওয়ার্ডের ভোটার ২১ হাজার হলেও জনসংখ্যা বসবাস করে ৫০ হাজারেরও অধিক। অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, এইসব গ্রæপ নেতারা ক্ষমতাসীন দলের পরিচয়দাতা। তাদের পদ-পদবি না থাকলেও যেকোনো অপরাধে ব্যবহার করে আসছে দলের নাম। গোটাকয়েক সিনিয়র নেতার পকেট গরমে বনে গেছেন দল নেতা। যার কারণে রাগ/ক্ষোভে অনেক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন না ত্যাগী ও বর্ষিয়ান নেতাকর্মীরা। স¤প্রতি সিদ্ধিরগঞ্জ থানাস্থ কয়েকটি এলাকায় ঘটেছে কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ানক হামলার ঘটনা। ওইসব গ্যাংগুলো এখানে বিভিন্ন খিতাবী নামে বেশ পরিচিত। শুধু এই দুটি নন এর বাহিরেও নামে-বেনামে রয়েছে আরও কয়েকটি গ্রæপ। তবে আলোচনার শীর্ষে এরা। সিদ্ধিরগঞ্জে সবচেয়ে বেপরোয়ায় বনে গেছেন ‘টেনশন গ্রæপ’, এটার নেতৃত্ব দেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফির ছেলে সীমান্ত। অপরটি সজু গ্যাং, যার নেতৃত্ব দেন খোদ সজু নামক ব্যক্তিই। সজু সিদ্ধিরগঞ্জের মরহুম বিএনপি নেতা হুমায়ূন কবিরের সন্তান এবং রাজাকার নাতি হিসেবে পরিচিত। ‘সজু’ গ্রæপের অপরাধের মধ্যে রয়েছে, গত নাসিক নির্বাচনে ৭নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী ছিল সজু। সজুর বিরুদ্ধে ইপিজেড এলাকায় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি, মাদক সেবন, মাদক বিক্রি এবং কিশোর গ্যাং পরিচালনা করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ আছে। তার বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ডজন খানেক মামলা রয়েছে। ২০২৩ সালের ২৬ অক্টোবর দুপুর আড়াইটায় মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া থানার বক্তারকান্দি টু নয়াকান্দি হাইস্কুলগামী রাস্তা সংলগ্ন বালুর মাঠ থেকে সিদ্ধিরগঞ্জের ‌চি‌হ্নিত এ মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী তানজীম কবির সজীব ওরফে সজুকে অস্ত্র, গুলি ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে র‍্যাব। এসময় তার কাছ থেকে চার রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল ও ৪৭০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। দীর্ঘদিন পর্যন্ত হাজত খেটে জামিনে বেড়িয়ে ফের সন্ত্রাসী বাহিনী গোছানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে সজুর বিরুদ্ধে। বর্তমানে এই ব্যক্তি (নাসিক) ৭নং ওয়ার্ড বাসিন্দাদের চোখে ত্রাস হিসেবে পরিচিত। ওই এলাকায় তার রয়েছে বিশাল গ্যাং। সেসব বাহিনীর দ্বারা মানুষের উপর চালানো হয় নানা রকম অমানবিক নির্যাতন। বাহিনীটি হামলা করতে সময় নেন স্বল্পক্ষণ। তার হামলা থেকে রক্ষা পাননি অসহায় সহজ সরল মোবাইল ব্যবসায়ীও। গত ২৯ জুলাই বিরোধী দলের বিএনপির কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের সামনে পুলিশের সঙ্গে পাল্টা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছিল বিএনপির। সেসময় আওয়ামী লীগের হয়ে ¯েøাগান দিয়ে (নাসিক) ১নং ওয়ার্ডের হিরাঝিল আবাসিক এলাকায় প্রবেশ করেন সজু তার গ্যাংয়ের সদস্যরা। ওইসময় মোবাইল ব্যবসায়ী সবুজ মিয়া ওরফে বাবু নামের এক নিরীহ ব্যক্তিকে অযথা মারধর করে রক্ত জখম করে তারা। এর কিছুদিন আগে বসতবাড়ি দখল নেয়াকে কেন্দ্র করে কদমতলী গ্যাস লাইন এলাকায় সজু বাহিনীর সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে টুটুল নামের এক ব্যক্তির লোকদের সঙ্গে। সেসময় দু’গ্রæপের মধ্যকার অন্তত ১০ জন আহত হয়েছিল। সংঘর্ষকালে পোড়া হয়েছিল একটি ইয়ামাহা কোম্পানির সুজকি মোটরসাইকেলও। সর্বশেষ ২৮ সেপ্টেম্বর কদমতলী গ্যাস লাইন এলাকার ফরহাদ নামক এক ব্যক্তির মার্কেটের ভাড়া দেয়া দোকানে তান্ডব চালিয়ে লুটপাট করার ঘটনা ঘটেছে। একই এলাকার চৌধুরী ভিলার মালিকের কাছে চাঁদা দাবি করায় তিনি থানায় অভিযোগ করেন সজু ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে।এলাকাবাসী অভিযোগ তুলে জানিয়েছেন, তানজিম কবির সজু ওয়াকিটকি ও অস্ত্রধারী নিয়ে মহড়া দিতেন এলাকাজুড়ে। তার ভয়ে আতঙ্কিত থাকেন সেখানকার বাসিন্দারা। ‘টেনশন গ্রæপের’ তাÐবের বর্ণনা: কিশোর গ্যাংয়ের গ্রæপের লীডার রাইসুল ইসলাম সীমান্ত ও তার সহযোগীরা গত ২৩ জুন সন্ধ্যায় সিটি করপোরেশন ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে কিশোর গ্যাং ‘টেনশন গ্রæপ’। এ সময় এ গ্রæপের সদস্যরা যুবলীগ নেতা ও নেত্রীকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যুবলীগ অফিসে হামলা, ভাংচুর, মারধর ও যুব মহিলালীগ নেত্রীর শ্লীতাহানির ঘটনায় দুর্ধষ সন্ত্রাসী ‘টেনশন ও ডেভিল এক্স’ গ্রæপের ৭ সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় ১০/১২ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে। সোমবার (২৪ জুন) রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী স্থানীয় যুব মহিলালীগের নেত্রী ফাতেমা আক্তার। মামলার আসামীরা হলেন, দুর্ধষ কিশোরগ্যাং সন্ত্রাসী ‘টেনশন গ্রæপ’র লিডার সীমান্ত (২৭), মইন (২৬), জামাল (২১), অন্তর (১৯), মিলন (২০), সুজন ফকির (২২) ও ‘ডেভিল এক্স’ গ্রæপের লিডার শারিফ (১৮)। তবে বাদীর অভিযোগ, হামলার নির্দেশদাতা কিশোরগ্যাং গ্রæপের পৃষ্ঠপোষক একাধিক মামলার আসামী শফিকুল ইসলামকে মামলা থেকে বাদ দিয়েছে পুলিশ। এর আগে গত ২২ মে সকালে সাদমান চৌধুরী (২১) নামের এক যুবককে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে কিশোর গ্যাং টেনশন গ্রæপের লিডার রাইসুল ইসলাম সীমান্ত। অভিযোগের তথ্যমতে, অপহরণের শিকার সাদমান চৌধুরী তার বন্ধু তানভীর আহমেদ মাহিরের সঙ্গে সিদ্ধিরগঞ্জের মৌচাক এলাকায় ঘুরতে আসে। তারা সেখানে আড্ডা দেওয়ার সময়ে ‘টেনশন গ্রæপ’ লিডার রাইসুল ইসলাম সীমান্ত তার সঙ্গীয় দলবল নিয়ে তাদের আটক করে মারধর করে। মারধরের একপর্যায়ে তানভীর আহমেদ মাহির কৌশলে পালিয়ে যান। পরে সীমান্তসহ তার সহযোগীরা সাদমানকে এলোপাতাড়ি মারধর করে রক্তাক্ত জখম করেন। এরপর তাকে আটক করে তার বড় ভাইয়ের কাছে ফোন করে অর্থ দাবি করে। ঘটনা জানাজানি হলে সীমান্ত ভুক্তভোগী সাদমানের আইফোন-৭ মোবাইল, গলায় থাকা স্বর্ণের চেইন এবং হাতের আংটি ছিনিয়ে রেখে দেন। প্রথম অবস্থায় সাদমানের মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নিলেও পরবর্তীকে তা ফিরে দেন। মুক্তিপণ দাবির বিষয়ে সাদমানের ভাই শোভন বলেন, রাতে তার ভাইকে আটক করে তারই ফোন দিয়ে আমাকে কল করে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। পরবর্তীতে আমি অল্প কিছুক্ষণের সময় চাই তাদের কাছে। এক ঘন্টা পর জানতে পারি যে আমার ভাইকে মারধর করে সঙ্গে থাকা মোবাইল ও স্বর্ণের চেইন রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গত ৩১ আগস্ট (নাসিক) ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও থানা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনের বসতবাড়িতে মধ্যরাতে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। কাউন্সিলরের দাবি ওই এলাকার পরিচিত গ্যাং টেনশন গ্রæপ লিডার সীমান্ত ও তার বাহিনীর সদস্যরা এটি ঘটিয়েছে। পরবর্তীতে দ্বিতীয়বারের মতো ৫ সেপ্টেম্বর ফের তার বাড়িতে ওই টেনশন গ্রæপের বাহিনীরা হামলা চালান। পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকালে একলাছুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ীর বতসবাড়িতে হামলা চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তারা। ভুক্তভোগী একলাছুর রহমানের দাবি ২০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছিল। কিন্তু তাদের দাবিকৃত চাঁদা না দেয়ায় তার বাড়িতে হামলা করা হয়েছে। দুই দিন পর ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ের সচিবকে বেধড়ক মারধর করে ভাংচুর করা হয় অফিসে। তবে এ ঘটনা কোনো আইনি সহয়তা পাননি বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ইকবাল হোসেন। পরে ১০ সেপ্টেম্বর রাতে ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোক্তার হোসেনের ‘স’ মিলে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করে এই গ্যাং। সর্বশেষ ২৮ সেপ্টেম্বর ওই এলাকার আলমগীর হোসেন নামের এক ব্যবসায়ীর একটি কয়েল কারখানায় সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে এ বাহিনীর বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য, এর আগে একাধিকবার এই টেনশন গ্রæপের সদস্যদের গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত বছর পিস্তল নিয়ে টিকটক করা ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল এদের। এরআগে চলতি বছরের মার্চে সিদ্ধিরগঞ্জে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টিকারী ভয়ংকর কিশোর গ্যাং ‘টেনশন গ্রæপ’ ও ‘ডেভিল এক্সো’ গ্রæপের লিডারসহ ১৭ জন সদস্যকে আটক করেছিল র‍্যাব-১১। এই দুটি এলাকায় ঘুরে ওইখানকার বসবাসকারী বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা হয়। তবে তারা নাম না প্রকাশ করা শর্ত দিয়ে জানান, এসব বাহিনীর সদস্যরা মাদক বিক্রি, জমি দখল করা ও বিভিন্ন বাড়িঘর ও কারখানা মালিকদের নির্যাতন করে মোটা অংকের চাঁদা আদায় করে থাকেন। বাড়ি করা বা জমি বিক্রি করলে চাঁদা দিয়ে হয় এদের। নাম প্রকাশে অনীহা কেন? জানতে চাইলে তারা বলেন, নাম দিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর তাদের উপর অমানবিক অত্যাচার চালানো হবে। ওদের বিরুদ্ধে মুখ খুলতেও আতঙ্কে থাকে এলাকাবাসী। স্থানীয় লোকজন ও সমাজকর্মীদের ভাষ্যমতে, এইসব গ্যাংয়ের তান্ডব থেকে রক্ষা করার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। কেননা প্রশাসনকে জনগণের রক্ষক নামে ডাকা হয়।ক্ষমতাসীন দলের দলের সিনিয়র নেতাকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে দু’একটা ব্যানার ফেস্টুন ছাপিয়ে বনে যান দলনেতা। তবে ওইখানকার মূল নেতারা সর্তকতা অবলম্বন করলেই এরা দাড়াতে পারবে না। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এইসব গ্যাং লিডারদের সম্পর্কে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিলেই এরা নির্মূল হবে, জনগণ শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াছিন মিয়াকে এইসব গ্যায়ের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানান, এসব গ্যাংদের আইনের আওতায় যেনো আনা হয় আমরা সেটার দাবি জানাই। মিডিয়া ভাইদের আরও এগিয়ে আসতে হবে এদের অপরাধ জনসম্মুখে তুলে ধরে। এসব কিশোর গ্যাং সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে রুখে দিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরও জোড়ালো পদক্ষেপ নিতে হবে। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, টেনশন গ্রæপের বিরুদ্ধে স¤প্রতি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেফতারের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সজু বর্তমানে জেল থেকে বেরিয়ে জামিনে রয়েছে। বের হওয়ার পর এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে নতুন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে শান্তিপ্রিয় এলাকাকে অশান্ত করতে দেয়া হবে না। অপরাধ কার্যক্রম করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে অতি দ্রæত এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
নামাজের সময়
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:২৭
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৮:০৬
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৩২
  • ১১:৫৭
  • ১৬:১৯
  • ১৮:০৬
  • ১৯:২০
  • ৫:৪৪
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  
Copyright © Dundeebarta 2024