ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
সরকার পতনের পর বন্দরে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগ নেতা খান মাসুদের দখলে থাকা বন্দর ১নং খেয়াঘাট জেনারেটর ব্যবসা দখল নিয়েছে জাতীয় পার্টির নেতা সাত্তার। তবে চাঁদার টাকা ওঠানো নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কথিত বিএনপির নেতা ঘাড় ব্যাকা সোহাগ। এছাড়াও একে একে দখলে নিচ্ছেন বন্দর ঘাট এলাকার আশেপাশে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও। জানা গেছে, দখল হওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান এতদিন আওয়ামীলীগ নেতা খান মাসুদের অনুসারীরা নিয়ন্ত্রণ করতো। এখন নিয়ন্ত্রণ করছে কথিত বিএনপির নেতা সোহাগ। বিএনপি দখল, চাঁদাবাজি, লুটপাট থেকে বিরত থাকতে নেতা-কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা দিলেও তা কাজে আসছে না। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর বন্দরে কথিত বিএনপির নেতা সোহাগের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের লোকজনের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট চালান। এর মধ্যে বন্দর ঘাটে খান মাসুদের জেনারেটর ব্যবসা দখলে নিয়েছে জাতীয় পার্টির নেতা সাত্তার এবং পরিচালনায় বিএনপির নেতা সোহাগ রয়েছে। সাত্তার মিয়া জেলা জাতীয় পার্টির নেতা সানাউল্লাহ সানু ও বালুদস্যু চাঁন মিয়ার ঘনিষ্ট লোক। এর পাশাপাশি খান মাসুদের সাথে রয়েছেও সখ্যতা। সরকার পতনের পর থেকেই বিএনপির ছায়াতলে আসতে বিড়তে শুরু করেছে। টানা ১৬ বছর বন্দর ঘাট থেকে কুমারপাড়া পর্যন্ত অর্ধশত ফুটপাত থেকে দিন-রাত জেনারেটর বিলের পাশাপাশি চাঁদা তুলেছে খান মাসুদের লোক। এখন ফুটপাত থেকে ওঠানো চাঁদার টাকা উঠান সোহাগ। এর পাশাপশি বন্দর ১নং খেয়াঘাট অটো স্ট্যান্ড সংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে চাঁদা নিয়ে আওয়ামীলীগের লোকদের দোকান বসানোর অনুমতি দিচ্ছে সোহাগ।
হাবিবুর রহমান বাদল বাংলাদেশের স্বৈরশাসকের পতনের ৪০ দিন পার হলো। এ লেখা যখন লিখছি, তখন আওয়ামী শাসনের ৪০ দিন অতিবাহিত হয়েছে। গত ৫ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতন ঘটে। ছাত্ররা কোটা বাতিলের দাবিতে প্রথমে আন্দোলনে নামলেও পরবর্তিতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি, অনিয়ম আর লুটপাটের অবসান দাবি করে আন্দোলন বেগবান করে। এই আন্দোলনে এক সময় ছাত্রদের সাথে […]
হাবিবুর রহমান বাদল ছাত্র-জনতার এক দফা আন্দোলন চলাকালেও নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীলীগের অনেক সিনিয়র নেতাকর্মীদের বলতে শুনেছি, কেন্দ্রের নির্দেশনায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের প্রতিহত করতে মাঠে আছি। ওই সময় অনেকেই ছিলেন বেশ প্রাণবন্ত। অতীতের মতোই অনেকের ভাষ্য ছিল- ‘শেখের বেটি’ থাকতে ভয় নাই। তিনি ‘শেষ রক্তবিন্দু থাকতে লড়ে যাবেন।’ অর্থাৎ ওই সময় তাদের বিশ্বাস ছিল, সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে। […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯