ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহীদুল ইসলাম টিটু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ চৌধুরীর নেতৃত্বে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে ফতুল্লার বিএনপির রাজনীতি। সাংগঠনিক বিভিন্ন দিক নির্দেশনার মাধ্যমে শিল্পাঞ্চলখ্যাত এ এলাকায় বিএনপির রাজনীতিতে শক্তিশালী ভীত তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে ত্যাগী এ দুই নেতা। বিএনপির সাধারন নেতাকর্মীদের থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে মূল্যায়নের মাধ্যমে ইতিমধ্যে নেতাকর্মীদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হয়েছে ফতুল্লার প্রভাবশালী এই দুই রাজনীতিবীদ। তবে, ফতুল্লা বিএনপির অপর একটি পক্ষ ফতুল্লা বিএনপির নেতৃবৃন্দের মাঝে কোন্দল সৃষ্ট করতেও বিভিন্ন তৎপরতা চালাচ্ছে বলেও বিএনপির সাধারন নেতাকর্মীদের সাথে আলাপকালে জানা গেছে। তবে, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহীদুল ইসলাম টিটু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরীর দক্ষ নেতৃত্বের কাছে সকল ষড়যন্ত্র ধুলিসাৎ হয়ে গেছে বলেও নেতাকর্মীরা মনে করেন। সাধারন নেতা কর্মীরা ক্ষোভের সাথে বলেন, জেলা বিএনপির এক প্রভাবশালী নেতার ইশারায় ফতুল্লা থানা বিএনপির পদলোভী এক নেতা ফতুল্লায় বিএনপির রাজনীতিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এমন পরিস্থিতিতে ফতুল্লা বিএনপির সাধারন নেতাকর্মীরা মনে করেন, ফতুল্লা বিএনপির রাজনীতিতে থানা বিএনপির সভাপতি শহীদুল ইসলাম টিটু এবং রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরীর সুদক্ষ নেতৃত্বে অনেকটাই শক্তিশালী। ফতুল্লা বিএনপির রাজনীতিতে যদি কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেন তাহলে তাদের দাতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে। সূত্রমতে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে ফতুল্লা বিএনপির রাজনীতি একেবারেই কোণঠাসা ছিলো বিএনপি। হামলা-মামলায় জর্জরিত ছিলেন দলটির নেতাকর্মীরা। রাজপথে কর্মসূচিতেও আসত বাধা। দলের দুঃসময়ে হামলা-মামলা-গ্রেপ্তারকে উপেক্ষা করে ফতুল্লায় বিএনপির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে যে সকল বিএনপির নেতৃবৃন্দের অবদান সবচেয়ে বেশি ছিল তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বর্তমান ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহীদুল ইসলাম টিটু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী। স্বেরাচারী শেখা হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপির অনেক বাঘা বাঘা নেতাকর্মীরা যে সময়টাতে গা ডাকা দিয়ে আত্মগোপনে ছিলেন ঠিক সে সময়ে বিএনপি নেতা শহীদুল ইসলাম টিটু এবং রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা পালনে রাজপথে বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে স্বেরাচারী সরকার বিরোধী আন্দোলনে দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। আন্দোলন করতে গিয়ে ফতুল্লার এই দুই নেতা একাধিক মামলার আসামি হয়েও শক্তিশালী অবস্থানে ফতুল্লার বিএনপির রাজনীতিকে দাড় করতে সক্ষম হয়েছেন। তবে, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর এসব প্রতিবন্ধকতা কেটেছে। দীর্ঘদিন আন্দোলনে থাকা নেতাকর্মী-সমর্থকরাও সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। জেল থেকে ছাড়া পাচ্ছেন কারাবন্দি নেতারা। ফলে দীর্ঘদিন পর চাঙ্গা হয়ে উঠেছে ফতুল্লা বিএনপির রাজনীতি। আর এ কারনেই ফতুল্লা বিএনপির সাধারন নেতাকর্মীরা ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহীদুল ইসলাম টিটু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরীর উপরই আস্থা রেখেছেন। প্রসঙ্গত, গত বছরের ১৬ জুন শহীদুল ইসলাম টিটুকে সভাপতি ও আইনজীবী বারী ভূঁইয়াকে সাধারণ সম্পাদক এবং রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ফতুল্লা থানা বিএনপির ১০১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়।। এতে শহীদুল ইসলাম টিটুকে সভাপতি ও আইনজীবী বারী ভূঁইয়াকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
হাবিবুর রহমান বাদল বাংলাদেশের স্বৈরশাসকের পতনের ৪০ দিন পার হলো। এ লেখা যখন লিখছি, তখন আওয়ামী শাসনের ৪০ দিন অতিবাহিত হয়েছে। গত ৫ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতন ঘটে। ছাত্ররা কোটা বাতিলের দাবিতে প্রথমে আন্দোলনে নামলেও পরবর্তিতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি, অনিয়ম আর লুটপাটের অবসান দাবি করে আন্দোলন বেগবান করে। এই আন্দোলনে এক সময় ছাত্রদের সাথে […]
হাবিবুর রহমান বাদল ঘুষ. দুর্নীতি, চাঁদাবাজি আর সন্ত্রাসের কারনে নারায়ণগঞ্জের সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠলেও বিগত আওয়ামীলীগ শাসনামলে মুখ খুলতে পারেনি। জুলাই বিপ্লবের পর তাদের প্রত্যাশা ছিল সেই অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর অন্তবর্তিকালিন সরকার গঠনের পরও চাঁদাবাজদের দৌরাত্বের অবসান হয়নি। ক্ষমতার পটপরিবর্তনের ধাক্কায় কেবল চেহারা আর নামের বদল ঘটেছে, চাঁদাবাজি বন্ধ […]
হাবিবুর রহমান বাদল: সাংবাদিকতার নামে দলবাজি করলে শেষ পরিনতি কি হয় মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্ত তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ। মোজাম্মেল হক বাবুকে নিয়ে আলোচনা করার তেমন কিছু নেই। মাঠ পর্যায়ে কিংবা ডেক্সে সাংবাদিকতা করার অভিজ্ঞতা তার না থাকলেও একজন মেধাবী মানুষ হিসাবে তাকে বলা চলে। মোজাম্মেল বাবু কবে কোথায় সাংবাদিকতা করেছেন তা জানা না থাকলেও […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯