আজ শুক্রবার | ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১ | ১২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬ | রাত ৪:০৮

এলাকায় ফেরার পায়তারা তাদের

ডান্ডিবার্তা | ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ১০:২৬ পূর্বাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
সদর উপজেলার কাশীপুর ইউনিয়ন জুড়েই ওসমানপন্থী ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান এম.সাইফুল্লাহ বাদল। বিগত দিনে তিনি ফতুল্লা থানার আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় তার কর্মীবাহিনী দ্বারা বহু অপকর্মে জড়িয়ে থাকলে ও সেখানে কাউসার আহম্মেদ পলাশ, ওসমানপন্থীদের অন্যান্য টুন্ডা মীরু, মীর সোহেল, আবু শরীফুল হক, ফরিদ আহেম্মদ লিটন, ফাইজুল ও বাকি আরো বিভিন্ন সেক্টর শামীম ওসমানের ভাতিজা আজমেরী ওসমানের লোকজন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ হওয়া শুরু হলে সেখান থেকে মাসিক মাসোয়ারা আসা শুরু করে তার। পরবর্তীতে তিনি তার নিজস্ব এলাকা কাশীপুর ইউনিয়নে সম্রাজ্যে তৈরি শুরু করেন। যেখানে তিনি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দিয়ে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ, লুটপাট, জমি দখল, সরকারি জমিতে কোন প্রকারের লিস ছাড়াই দখল করে স্থাপনা নির্মাণ, স্কুল-মাদ্রারাসায় বানিজ্যে, বিভিন্ন টেন্ডারবাজি, অটো-রিক্সার প্লেট ব্যাবসা, ঝুট সন্ত্রাসী, ড্রেজার নিয়ন্ত্রণ, হাট নিয়ন্ত্রণ, ইট-বালু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণসহ যাবতীয় ব্যবসা কাশীপুর বাসীকে জিম্মি করে এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সাংসদ সদস্য শামীম ওসমানের নাম বিক্রি করেই সাইফুল্লাহ বাদল ও তার ঘনিষ্ট লোকজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। তাদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতেই রাজি ছিলেন না। তা ছাড়া এই বাদল তার নিজস্ব গোলায়ালবন্দ এলাকায় ৬ তলা করে ২টি ও ৩ তলা ১টি ভবন অবৈধভাবে নির্মাণ করেন। একই সাথে নামে বেনামে কাশীপুরের বিভিন্নস্থানে বাদল ও তার ছেলে নাজমুল হাসান সাজনের নাম করে দখল করে রেখেছে শতকে শতকে জমি। তা ছাড়া কাশীপুরে বিভিন্ন বিচারের ভাগ, চাঁদাবাজি, ইউনিয়ন পরিষদের নামে দূর্নীতি, স্কুল ও বিভিন্ন মাদ্রাসা, ঈদগাহয়ের দায়িত্ব নিয়ে লুটে নিচ্ছেন বহু অবৈধ অর্থ। একই সাথে কাশীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আইয়ূব আলী তিনি সাইফুল্লাহ বাদলের ১ম খলিফা হিসেবে কাজ করতেন। সে বাদলের উছিলায় শামীম ওসমানের নাম বিক্রি করে বন্ধন বাসের মালিকানায় নিয়ন্ত্রণ নেয়। এমনকি পরিবহন মাফিয়া শুরু করেন। বিগত দিনে এই আইয়ূব আলী টানবাজারের পতিতাদের দালাল হিসেবে ও পরিচিত ছিলেন। কিন্তু তিনি কাশীপুরের ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বারের দায়িত্বে রয়েছেন সেই সুবাদে তার এলাকা নাগবাড়িতে জন্ম দিয়েছেন বহু মাদক সম্রাট যাদের তিনি শেল্টার দিয়ে যেতেন। একই সাথে বাদলের পিএস খ্যাত ও বর্তমানের তার ২য় খলিফা কাশীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. সাত্তার যাকে সকলেই চিকন কামলা বলেই চিনে থাকেন। যিনি সেই আইয়ুব আলীর মতোই নানা অপকর্ম এলাকায় জমি দখল, উল্টা-পাল্টা বিচার করে টাকা আদায়, অসহায়দের জমি দখল করে এখন পর্যন্ত বনে গেছেন ৫ টি জমির মালিক। কিন্তু এখনো তিনি ভাড়া থেকে নিজেকে পবিত্র দাবি করেন। অপর দিকে বাদলের পিএস ও ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সহ-প্রচার সম্পাদক রেহান শরীফ বিন্দু তিনি বাদলের বিভিন্ন স্থানের চাঁদাবাজি কালেশন করতেন। এক ফাঁকে বাদলের নাম বিক্রি করে তার ছেলে যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসান সাজনকে সঙ্গ নিয়ে এলাকায় এলাকায় তৈরি করেছেন মাদকের সম্রাজ্যে, সন্ত্রাসীদের কারখানা। একই সাথে উচ্চ মূল্যে ইট-বালু-সিমেন্ট দিয়ে জোরপূর্বক ভবন নির্মাণের কাজসহ বিভিন্ন জায়গা দখল অপকর্ম যাকে ঘিরে এই বিন্দু ও আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন। এই বিন্দুর সাথেই টাকা কালেশনে থাকতেন বাদলের ভাগিনা ছাত্রলীগ নেতা সৌরভ। যার দায়িত্বে ছিলো দূর্নীতির আখড়া খ্যাত কাশীপুর ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব। এদিকে গত ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তোপের মুখে পরে দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে শাসন করা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন। যাকে ঘিরেই খালি মাঠের খেলোয়াড় শামীম ওসমান নারায়ণগঞ্জ থেকে স্বপরিবারে পালিয়ে যান। নারায়ণগঞ্জে গড়ে উঠা বিভিন্ন অপকর্মের মূল হোতা শামীম ওসমানকে না পেয়ে বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা তার সেই সকল অপকর্মের মাশুল হিসেবে নগরীতে থাকা তার ৩টি বাড়ি ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এদিকে দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে একচেটিয়া শাসন এবং শোষন করেছে শামীম ওসমান সহ পুরো ওসমান পরিবার। সেই সুবাদে তাদেরকে গডফাদার, ভন্ডামী, বিশ্ববেহায়া সহ বিভিন্ন উপাদিতে আখ্যায়িত করেছে নগরের রাজনৈতিক বোদ্ধমহল। তা ছাড়া শামীম ওসমানের শেল্টারে তার আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত এম.সাইফুল্লাহ বাদল কাশীপুরে এক চেটিয়া রাজত্ব করতেন। যাকে ঘিরে বাদল ও তার লোকজনের বিরুদ্ধে ছিলো নানা অভিযোগ। গত ৫ আগষ্ট বিক্ষুদ্ধ জনতার ক্ষোভ দেখে এলাকা ছেড়ে গা ঢাকা দিয়েছিলেন বাদল। সেদিন রাতেই বিএনপির বাবুরাইলের একজন কথিত নেতাকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে আবার নিজ এলাকায় দিব্বি বসবাস করছেন। আর টাকা পেয়ে এই বাদলের সকল অপকর্ম ভূলে গিয়ে তার বাড়ি পাহারায় মগ্ন হয়ে পরেন সেই কথিতরা। তা ছাড়া বাদলের সাথে সাথে সেই কথিতদের টাকা দিয়ে সেই খলিফারা ও বর্তমানে এলাকায় সক্রিয় হয়ে পরেছেন। শামীম ওসমানের না বিক্রি করে এই চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ বাদল তার সাথে থাকা সেই খলিফাদের দ্বারা প্রতিটি ওয়ার্ডে নিয়ন্ত্রণে ছিলেন বহু অপকর্মকারী কাশীপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড মেম্বার ডালিম শিকদার বিএনপির সাথে যুক্ত থাকায়। বিগত দিন থেকেই তাকে নানাভাবে হেয় করে আসছিলেন বাদল। আর বিএনপি হওয়ায় এই মেম্বারের ওয়ার্ডের কোন কাজই তিনি করতে দিতেন না। সেখানে ওই সময় কাজ করাতেন বাদলের পালিত যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসান, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন বেপারী, কাশীপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আল-আমিন, এদের মাধ্যমে নানাভাবে এই ওয়ার্ডে অপকর্ম পরিচালনা করতেন। এরা এই ওয়ার্ডের আওতাধীন চাদাঁবাজি, ভূমিদুস্যতা, জমি দখল, ইউনিয়ন পরিষদের নামে সরকারি চাল আসলে সেগুলো দরিদ্রদের মাঝে না বিলিয়ে জিম্মি করে রাখা। এই সকল কর্মকা-ে অটেল সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন এই বাদলের দাললরা। কাশীপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মেম্বার এমদাদুল হক খোকা। যার একটি মদ্রপানের ভিডিও ভাইরাল হলে তাকে এলাকার সকলেই মদতি খোকা বলেই চিনেন। এই খোকা এলাকার মধ্যে বক্তব্যে সুন্দর বক্তব্যে দিতে পারায় তাকে শামীম ওসমানসহ সুন্দরভাবেই চিনতেন। সেই সুবাদে তিনি ও বাদলের চাটুকারিতা করে এলাকায় নিজস্ব বাড়ি তৈরি করেছেন। এরই মাঝে ইট-বালুর ব্যবসার মাধ্যমে তার ওয়ার্ডের হাজিপাড়া এলাকা পুরোটাই তার দখলে জিম্মি করে রেখেছিলেন। তা ছাড়া অন্যের জমি দখল কাজ ও তিনি করে দিতেন বাদলের কথা মতোই। তা ছাড়া কিছুদিন পূর্বে কাশীপুরে ঘটে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা সুরুজ হত্যারকারী যুবলীগ নেতা আলাউদ্দিন হিরা যিনি এলাকায় আনাচে কানাচে চাদাঁবাজি, টেন্ডার নিয়ে বাশেঁর ব্রিজের টাকা উত্তোলন, মাদকসহ বিভিন্ন অপকর্ম করেত আর তাদের শেল্টারে অন্যতম ছিলেন এই মেম্বার খোকা। তাছাড়া আওয়ামী লীগ নেতা মিজান, ইকবাল যারা এলাকায় অন্য কর্মকা-ে না জড়িয়ে শুধু ভূমিদসূতা করে বেড়াতেন। কাশীপুর আওয়ামী লীগ নেতা শফিউল্লাহ শফি যিনি মাস্টার মাইন্ডভাবে বিভিন্ন অপকর্মের শেল্টার বিগত দিন থেকেই দিতেন। একই সাথে কাশীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি শাহিন আহম্মেদের মৃত্যুর পর তার নামে শাহিন আলম ফাউন্ডেশন খুলে যুবলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম দেওয়ান, শরীফুল ইসলাম দেওয়ান, সৈয়দ মো: সোহেল, রুহুল আমিন, জহির আলম, ছাত্রলীগ নেতা রিয়াজ উদ্দিন কবির, কাশীপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা শাকিল রানা, আরিফুল ইসলাম দেওয়ান এরা এই ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় তাদের প্রভাব খাটিয়ে অপকর্মে জড়িয়ে আছেন এরা। একই সাথে এই ওয়ার্ডে আরো রয়েছেন যুবলীগ নেতা মুন্না আহম্মেদ, এই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বদিউজাম্মান বদু এরা এলাকাবাসীকে জিম্মি করে মানুষের সর্বত্র দখল করেছিলেন বর্তমানে সেই সকল নেতাকর্মীদের বর্তমানে খুঁজছে বিক্ষুদ্ধ জনতা। বর্তমানে বাদলের এরা সকলেই পালিয়েছেন। এরা সকলেই বাদলের ছায়াতলে থেকে নিজেদের পকেট ভারী করে এখন সাইড লাইনে। কাশীপুর ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার আলহাজ¦ শামীম। শুধূ মেম্বারই নয় কাশীপুর ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন। যাকে সকলেই জমি খেকো হিসেবেই চিনে থাকেন। একই সাথে তার ভাই সুমন যিনি দরিদ্রদের জমি দখল করে কোটি-কোটি টাকা মালিক বনে গেছেন। তাদের বাবা গেসু ছিলো আরেক ডাকাত লোক। তারা পরিবারের সকলেই সাধারণ সেজে ভন্ডামী করলে ও এই পরিবারের সদস্যদের কাছে জিম্মি এই ওয়ার্ড। তারা বিভিন্নভাবে এলাকায় অপকর্মের সম্রাজ্যে তৈরি করেছেন যা নিয়ে তারা এলাকায় বনে গেছেন বহু জায়গা সম্পত্তির মালিক। একই ওয়ার্ডের আরেক আওয়ামী লীগ নেতা জুয়েল আহম্মেদ। যিনি এলাকায় পান্ডামী করে মানুষকে উল্টাকে সোজা বুঝিয়ে নরসিংপুর এলাকায় ত্রাসের সম্রাজ্যে তৈরি করেছেন। আর কোন কিছু ছাড়াই মানুষের টাকার উপরে বসেই বনে গেছেন বহু অর্থের মালিক বনে গেছেন। তা ছাড়া একই ওয়ার্ডের যুবলীগ নেতা শরীফ মিয়া আশে পাশের বিভিন্ন ছোট ছোট ফ্যাক্টরী থেকে ঝুট সন্ত্রাসী, জায়গা দখল, দালালী করে বনে গেছেন বহু অর্থের মালিক। ৪নং ওয়ার্ডে হোয়াইট বাবু, তার ভাই শ্যামল দিনি সাবেক এমপি শামীম ওসমানের ছেলে অয়ন ওসমানের সাথে চট্টগ্রাম পোর্ট গাড়ির ব্যবসা রয়েছে, ইকবাল, কাশীপুর ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো, গিয়াস উদ্দিন, ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রনি গ্রুপিংভাবে আসলাম কোরনী গার্মেন্টস থেকে ঝুট সন্ত্রাসীসহ এলাকায় এলাকায় বিভিন্ন জায়গার কাজ, চাদাঁবাজিনহ চর এলাকায় জমির দালালী ও দখল করতেন। ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড নিয়ন্ত্রণে ছিলো কাশীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আনিসুর রহমান শ্যামল যিনি এলাকায় জায়গা দখলের মাস্টার মাইন্ড নামে ব্যাপক পরিচিত রয়েছে। তা ছাড়া মানুষের ব্যবসা দখল, এলাকায় পাইলিং এর গাছের গাড়ি আসলেই তাকে দিতে হয় ১০ হাজার টাকা একই সাথে স্ট্যান্ড বানিয়ে কাশীপুর খিল মার্কেট এলাকায় রাজত্ব, তা ভাই আওয়ামী লীগ নেতা সানাউল্লাহর মাধ্যমে অটো রিক্সার প্লেটসহ তার অফিসে বিভিন্ন জায়গাসহ নানা বিচার করে মোটা অংকের টাকা আদায়সহ বহু অপকর্মের মূল হোতা ছিলেন এই শ্যামল। আর তার পাশের ওয়ার্ডে ও রয়েছে এই শ্যামলের চাঁদাবাজির প্রভাব, মানুষের জায়গা দখল করে নিজের নামে করে নেওয়ার মধ্যে অন্যতম এই শ্যামল। ৭ ও ৮নং ওয়ার্ডে কাশীপুর ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুণ, তার ভাই কাশীপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা শামীম আহম্মেদ, জুয়েল প্রধান, রাজু প্রধান, এরা এই সকল এলাকায় মাদক সম্রাটসহ বহু অপকর্ম করে মানুষের সর্বত্র দখলে রেখেছিলেন। পাশের ৮নং ওয়ার্ডে যুবলীগ নেতা চুন্নু মোল্লা, তাসলিমসহ বহু নেতাকর্মীরা এই ওয়ার্ডে বসে চরসহ এই এলাকায় থাকা বহু সাধারণ জনগণের দরিদ্রদের জায়গা দখলসহ বহু অপকর্ম করেছেন। এলাকাকে তৈরি করেছেন মাদকের সম্রাজ্যে হিসেবে। কিন্তু কিছু বিরোধী দলের কথিতদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে তাদের ছত্র ছায়ায় বর্তমানে এই অপকর্মকারীরা নিজ নিজ বাসভবনে সেই কথিতের আশ্রয়স্থলে অবস্থান করছেন। নানা কথিতদের শেল্টারে হয়তো আবারো দূর্নীতি শুরু করবেন এই বাদলপস্থীরা।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
নামাজের সময়
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫১
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৭:১৮
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৬
  • ১১:৪৬
  • ১৫:৩৯
  • ১৭:১৮
  • ১৮:৩৪
  • ৬:১০
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা