শিরিনা আক্তার রীনা
সতেরো বছরের সংসার জীবনের ইতি টেনে শূন্য মন নিয়ে চলে আসা আমিটা আজও নিজেকে বুঝাতে পারিনা তুমি কতোটা নির্যাতন করেছো আমার উপরে। কতটা অবহেলা আর অপমানের পরে নিজের কাঁধে সমস্ত কলঙ্ক নিয়ে চুপচাপ সয়ে এসেছি তোমার জীবন থেকে। আজও পারিনা ঘুমন্ত আমাকে বুঝাতে যে তোমাকে স্বপ্ন দেখাও পাপ।
তুমি বলেছিলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে গেলেও তুমি আমাকে কোনদিন ছেড়ে যাবে না ছাড়বে না,
তুমি কিন্তু সত্যি কথাই বলেছিলে। তুমি কিন্তু আমাকে ছেড়ে যাও’ নি।।
তোমাকে যেন আমি ছেড়ে আসি তুমি সেইটা খুব সূক্ষ্মভাবে করেছিলে।।
আমি ছেড়ে চলে এসেছি এই দোষটা আমার উপর চাপিয়ে দিয়ে তুমি অতোটাই মজা পাও যতোটা মীর জাফর খুশি হয়েছিল তার নবাবের সাথে বেইমানী করে।।
সব চেয়ে বড় দুঃখ কি জানো? এই যে, আমি তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছি, কেন সেটা পৃথিবীর কাউকে আজও বুঝাতে পারিনি।।
সবাই জানে আমি খুব খারাপ আমি সংসার বুঝি না, ভালোবাসা বুঝি না কমিটমেন্ট বুঝি না আমি খুব লোভী চরিত্রহীন।
শুধু আমি জানি সত্যিটা তেমনি তুমিও জানো, অবহেলা অপমান আর মানুষিক নির্যাতন একটা সময় মানুষকে খুব একা করে দেয়।
কতো না অবহেলা করেছো, তা শুধু আমি আর আমার অন্তর জানে।একটা ফোনের অপেক্ষায় চোখ দুটো ধূসর গোধূলি মতো হয়ে যেতো। মোবাইলের শব্দ হলেই বুকটা থরথর করে কেঁপে উঠতো এই বুঝি তোমর মেসেজ এলো।
হ্যাজিটেশনে ভুগছিলাম সেই সময়টা আমি, জানো?মনে হতো ফোন বাজছে দৌড়ে গিয়ে মোবাইলটা হাতে নিয়ে বড্ড হতাশার নিশ্বাস ফেলতাম।
খুব বাজে ভাবে বদলেছিলে তুমি
তোমার কথার আঘাত খঞ্জরির মত ধারালো ছিল, প্রত্যেকটা কথা বুকের ভিতরে গিয়ে লাগতো। মনে পরে তোমার? আমি ধীরে ধীরে বিছানায় শুয়ে থাকা রোগী হয়েও চাইতাম একটা ফোন দাও, হাজার হাজার লাখ লাখ মেসেজে আমি একটা কথাই বলতাম “একটা ফোন দাও” আমি অসুস্থ,।।
তুমি বিরক্ত হয়ে বলতে অসুস্থ হলে ডাক্তার দেখাও আমাকে কেন বলছো আমি তো ডাক্তার না।।
বিশ্বাস করো, রোগটা মনের কোথায় যে ঢুকিয়ে দিয়েছো, ঔষধ সেখানে পৌছাতে পারে না।
ডাক্তার যতটা ঔষধ দিতো তার কয়েক গুণ বেশি তুমি কষ্ট দিতে। কিভাবে পেরেছিলে আমার একান্তই আমার তুমি টা এমন করতে?
এতো বছরেও তোমাদের সকলের নোংরা মুখগুলো ভুলিনি, ভুলতে পারিনা, ভুলা যায় না। তোমাকে আমি ক্ষমা করে দিয়েছি, তুমি কেন আমাকে কষ্ট দেওয়া, অসম্মান– অপমান করা সবাইকে আমি ক্ষমা করে দিয়েছি। কারন আমি জেনেগেছি ক্ষমাই সুন্দর ও মহত্ত্ব। তুমি, তোমরা সুখে থাকো এটাই পরিশেষে চাওয়া।
এই কাল এই সময় হাবিবুর রহমান বাদল অন্তর্বর্তিকালিন সরকারের দুইমাস পাঁচদিন শেষ হলেও যে প্রত্যাশা নিয়ে জুলাই বিপ্লবে প্রায় দুহাজার ছাত্রজনতা প্রাণ দিয়েছিল। সেই বিপ্লবকে সফল করতে স্বৈরাচারের গ্যাস সেল আর বুলেটের আঘাতে কেউ অন্ধ, কেউ পঙ্গু আবার কেউ যন্ত্রনায় কাৎরাচ্ছে তাদের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। ত্রিশ হাজারের বেশি আহতরা এখন স্বপ্নের বাংলাদেশ দেখতে চাইছে। […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: বিকেএমইএ‘র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেছেন, ব্যাংক ইন্টারেস্টের কারণে আমাদের ক্যাপাসিটির বাইরে অনেক কিছু চলে যাচ্ছে। আগে ছিল, পর পর ছয়টা কিস্তিতে কেউ ব্যর্থ হলে সে ঋণখেলাপি হবে। বাংলাদেশ থেকে একটি সার্কুলার দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর থেকে ৩টা কিস্তিতে ব্যর্থ হলে ঋণখেলাপি হবে। আগামী মার্চ থেকে একটা কিস্তি ব্যর্থ হলেই ঋণখেলাপি হবে। বর্তমান […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: সাংবাদিক মুন্নী সাহার সব ধরনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আজ রোববার দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে আর্থিক খাতের গোয়েন্দা সংস্থার ওই চিঠি পৌঁছায়। চিঠিতে বলা হয়, আপনাদের ব্যাংকে মুন্নী সাহা এবং তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে কোনও আমানত, ঋণ, লকার, ক্রেডিট কার্ড, ফরেন ট্রেড, অফশোর ব্যাংকিং […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯