আজ মঙ্গলবার | ১১ মার্চ ২০২৫ | ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ | ১০ রমজান ১৪৪৬ | দুপুর ১:০০
শিরোনাম:
ছুরিকাঘাতে নিহত ছাত্রদলকর্মী অপূর্ব’র হত্যা পরিকল্পিত বলে দাবি বিএনপির    ♦     প্লট দুর্নীতিতে হাসিনা পরিবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট    ♦     বস্তনিষ্ঠ সংবাদের প্রতি মালিকরা নজর দিবেন    ♦     প্রশাসনকে গণমাধ্যমকর্মীরা সর্বাত্মক সহযোগীতা করবে    ♦     নারায়ণগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা ভালো থাকে সেই প্রচেষ্টা করবো    ♦     সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে সুন্দর একটা নারায়ণগঞ্জ গড়তে চাই    ♦     রূপগঞ্জে ১৭ লাখ টাকার গার্মেন্টস পণ্য ছিনতাই    ♦     মামুন হত্যার প্রতিবাদে ডিসি এসপিকে স্বারকলিপি    ♦     বন্দরে ওয়ারেন্টে ৩জন গ্রেপ্তার    ♦     না’গঞ্জে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন অবহিতকরণ ও পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত    ♦    

অন্তর্বতীকালীন সরকারের সদিচ্ছায় ত্বকী হত্যার বিচার শুরু

ডান্ডিবার্তা | ০৮ অক্টোবর, ২০২৪ | ৮:২০ অপরাহ্ণ

ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট:

তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৩৯ মাস উপলক্ষে বিচারের দাবিতে আলোকপ্রজ্জ্বলন কর্মসূচি পালন করেছে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের নেতৃবৃন্দরা। মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় চাষাঢ়া শহীদ মিনারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় নারায়ণগঞ্জের সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদত ধীমান সাহা জুয়েলের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন- নিহত ত্বকীর পিতা রফিউর রাব্বি, নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম, সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের সদস্যসচিব হালিম আজাদ, সিপিবির জেলা সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা কমিটির সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন, বাসদ সদস্য সচিব আবু নাঈম খান বিপ্লব প্রমুখ। কর্মসূচিতে রফিউর রাব্বি বলেন, অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের সদিচ্ছার কারণে ত্বকী হত্যার বিচার আবার শুরু হয়েছে। আমরা তাদের সাধুবাদ জানাই। ইতিমধ্যে র‌্যাব ৬জনকে গ্রেফতার করেছে। আমরা শুরু থেকে বলে আসছি, এই ত্বকী হত্যার পিছনে শামীম ওসমান, তার ছেলে অয়ন ওসমান ও ভাতিজা আজমেরী ওসমান রয়েছে। ২০১৪ সালে র‌্যাব এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে ১১জন ত্বকীকে হত্যা করেছে। সেই সময়ে র‌্যাবের ডিজি ছিলেন কর্নেল মুজিব। সে ছিলো শামীম ওসমানের ঘনিষ্ট। আর তাই আজমেরী ওসমানের নাম চার্জশীটে অন্তরভুক্ত করেনি। র‌্যাব যদি ২০১৩ সালের তদন্তের মধ্যে আবদ্ধ থাকতে চান তাকলে এটি ঠিক হবে না। সে জন্য আমরা স্পষ্ট ভাবে বলছি, এই হত্যাকান্ডের সাথে যে যে জরিত সকলকে এর সাথে অন্তুরভুক্ত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমরা শুনছি তাদের পরিবারের সকলে পালিয়ে গেছে। তারা যদি পালিয়ে যায়, তাহলে কারা তাদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করলো। নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে শামীম ওসমানের লোকজন বসে আছে। নারায়ণগঞ্জে সাংবাদিক-আইনজীবীদের মধ্যে তার লোক বসে আছে। তার লোকজন এখনো গ্রেফতার হয়নি। এইযে দশ-বিশটা হত্যাকান্ডের পরেও তাদের গ্রেফতার করা হয় নাই, বরং প্রশাসন তাদের পাহাড়া দিয়ে রেখেছিলো। এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে আমরা কিভাবে বুঝবো। সুতরাং এর দৃশ্যমান কিছু পরিবর্তন আমাদের সামনে আসতে হবে।




Your email address will not be published.

Comments are closed.


আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা
ফেসবুকে আমরা
পুরনো সংখ্যা
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  
Copyright © Dundeebarta 2024
ডান্ডিবার্তা