ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট
বিকেএমইএ ও বিসিক শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ভাবে মনগড়া সংবাদ পরিবেশ করায় নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত স্থানীয় একটি পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাছে আবেদন করেছেন ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ। ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দের অভিযোগ, পত্রিকাটিতে মোহাম্মদ হাতেমের বিরুদ্ধে কুৎসা রটিয়ে এবং তাকে ঝুট ব্যবসায়ি আখ্যা দিয়ে ধারাবাহিক ভাবে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে। গতকাল রোববার বিকেলে ৩টি ব্যবসায়ি সংগঠনের ২৯৮ জন ব্যবসায়ির স্বাক্ষরিত অভিযোগপত্রটি জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ মাহমুদুল হকের সঙ্গে সাক্ষাত করে নেতৃবৃন্দ পত্রিকাটির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে লিখিত আবেদন করেন। ওই সময় ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিকেএমইএ’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মঞ্জুরুল হক, বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি সেলিম সারোয়ার এবং বিসিক শিল্প মালিক সমবায় সমিতির সহ সভাপতি আবু তাহের শামীম। লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আমরা বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন- বিকেএমইএ, বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশন এবং বিসিক শিল্প মালিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সদস্যগণ এই মর্মে অভিযোগ দিচ্ছি যে, নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় পত্রিকা ‘দৈনিক যুগের চিন্তা’ বিকেএমইএ ও বিসিক শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমকে ঝুট ব্যবসায়ী, ভূমি দস্যু আক্ষায়িত করে তাঁর এবং তার দুই ছেলের বিরুদ্ধে লাগাতরভাবে নানা প্রকার কুৎসা রটনা ও মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে। যা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যাচ্ছে না, যা একেবারেই বাস্তবতা বিবর্জিত। এতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রপ্তানিখাতের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বিকেএমইএ’র ভাবমূর্তি যেমন ক্ষুন্ন হচ্ছে একই ভাবে সভাপতি মোহম্মেদ হাতেমের মানহানি ঘটছে। আমরা এ ধরনের ন্যাক্কার জনক মিথ্যাচারের তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ এবং পত্রিকাটির ডিক্লারেশন বাতিলের দাবী জানাচ্ছি। অভিযোগপত্রে ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ আরও অভিযোগ করে বলেন যে, বিকেএমইএ’র সভাপতির কাছ থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে কিছুদিন পূর্বে উল্লিখিত পত্রিকাটির মালিক-সম্পাদক, বিগত সরকারের আমলে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় ঝুট সন্ত্রাসী ও আরও দুজনকে সাথে নিয়ে তার ঢাকার বাসায় যান। ওই সময় তাদেরকে ৫টি ফ্যাক্টরীর ঝুট পাইয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি তাতে অপরাগতা প্রকাশ করলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে চলে আসেন। এরপর থেকে তাকে নিয়ে নানা ধরণের অপপ্রচার শুরু করে। এর অংশ হিসেবে এসব বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে। অভিযোগ উল্লেখ করা হয় আশির দশকের মাঝামাঝি নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রিক যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নীটওয়্যার রপ্তানি শুরু করেছিল মোহাম্মদ হাতেম তাদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর পরিবারের প্রতিষ্ঠান একটানা কয়েক বছর ‘রাষ্ট্রপতি রপ্তানী ট্রফি’ ও ‘জাতীয় রপ্তানী ট্রফি’ পেয়েছে। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, বিকেএমইএ প্রতিষ্ঠার অন্যতম উদ্যোক্তা মোহাম্মদ হাতেম। ১৯৯৬ সালে তাঁর প্রতিষ্ঠান ‘এমবি নীট ফ্যাশন’ এর সদস্য পদ দিয়েই বিকেএমইএ’র যাত্রা শুরু হয়। ‘এমবি নীট ফ্যাশন’ বর্তমান নাম ‘এমবি নীট ফ্যাশন লিঃ’ এবং বিকেএমইএ’র সদস ̈ নাম্বার- ০০১। মোহাম্মদ হাতেম বিকেএমইএ’র সর্ব কনিষ্ঠ প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে একটানা ২০০২ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ২০০২-২০০৪ সেশনে সহ-সভাপতি, ২০০৬-২০০৮ সেশনে পরিচালক, ২০১০-২০১২ সেশনে ২য় সহ-সভাপতি, ২০১২-২০১৪ এবং ২০১৪-২০১৬ সেশনে প্রথম সহ-সভাপতি, ২০১৯-২০২১ সেশনে প্রথম সহ-সভাপতি, ২০২১-২০২৩ এবং ২০২৩-২০২৪ সেশনে (২৫ আগষ্ট) পর্যন্ত নির্বাহী সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্র জনতার বিপ্লবের পর সংগঠনের সভাপতি পদে থাকা সাবেক এমপি একেএম সেলিম ওসমান পদত্যাগ করেন। এরপর গত ২৫ আগষ্ট ২০২৪ বোর্ডসভা সর্বসম্মতিতে তাকে সভাপতি নির্বাচিত করে। বিকেএমইএ’র প্রতিষ্ঠাতাকালীন পরিচালনা পর্ষদে ছিলেন মোহাম্মদ হাতেমের পরিবারেরই আরও তিনজন- ১ম সহ- সভাপতি ছিলেন মোখলেসুর রহমান (এন আর নিটিং মিলস লিঃ, সদস ̈ নম্বর ০০২, রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় রপ্তানী ট্রফি বিজয়ী), সহ-সভাপতি (অর্থ) মোহাম্মদ কাসেম (বি আর নিটিং মিলস, সদস ̈ নম্বর ০০৭) এবং পরিচালক ছিলেন মাওলানা মোঃ সালেম (নেভী হোসিয়ারী, সদস ̈ নম্বর ০১০ ও এমএস ডাইং পিধন্টিং এন্ড ফিনিশিং লিঃ)। অভিযোগে ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন, আমাদের জানা মতো, মোহাম্মদ হাতেম কখনো কোন রাজনৈতিক দল বা কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ফলে যখন যে দল ক্ষমতায় ছিল তার বিপক্ষ দলের তকমা দেওয়ার চেষ্টা করেছে কুচক্রী মহল। এখন যেমন তাঁকে স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী সরকারের দোসর বানাবার চেষ্টা করা হচ্ছে, তেমনই ২০১০ সালে যখন বিকেএমইএ নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে গেলেন তখন তাকে এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের জামায়াত-বিএনপি বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল (দৈনিক কালের কন্ঠ, ৩ মার্চ ২০১০; পরবর্তিতে ২ নভেম্বর ২০১৭ পত্রিকাটি ক্ষমা চেয়ে পূর্বের প্রতিবেদনটি ভুল ছিল বলে স্বীকার করে নেয়)। কিন্তু কুচক্রীদের এসব চক্রান্ত উপেক্ষা করে ওই নির্বাচনে তার প্যানেল বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করে বিকেএমইএ বোর্ড গঠন করে এবং তিনি সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বিশাল ব্যবধানে প্রথম হলেন। একইভাবে ২০১২ সালের নির্বাচনে তার প্যানেল জয়লাভ করে এবং যথারীতি বিশাল ব্যবধানে তিনিই প্রথম হলেন। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের সাথে তার সম্পৃক্ততা না থাকায় এবারও তাকে সভাপতি হতে দেওয়া হয়নি। এরপর ২০১৪, ২০১৬, ২০১৯, ২০২১ এবং ২০২৩ সালে নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুসরন করে বোর্ড গঠিত হলেও সভাপতি পদে যথারীতি তিনি ছিলেন উপেক্ষিত। মাঝে তিন বছর (২০১৬-১৯) অভিমান করে বিকেএমইএ বোর্ডে না থাকলেও সদস্যদের প্রয়োজনে তাকেই বিভিন্ন কাজ করতে হয়েছিল। তখন সংগঠনের কাজের সুবিধার্থেগঠণতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাহী সভাপতি পদ সৃষ্টি করে তাকে নির্বাচিত করা হয়। কথিত ছিল যে যতদিন শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকবেন আর একেএম সেলিম ওসমান জীবিত থাকবেন ততদিন মোহম্মেদ হাতেম বিকেএমইএ’র সভাপতি হতে পারবেন না। বাস্তবেও ছিল তা, ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত এক টানা ১৪ বছর সেলিম ওসমানই সভাপতি ছিলেন। যদিও দেশে বিদেশে বিকেএমইএ’র সকল কর্মকান্ডে অংশগ্রহন ছিল মোহম্মেদ হাতেমের। একই সময়ে বিকেএমইএ’র প্রতিনিধি হিসেবে ১২ বছর এফবিসিসিআই’র মনোনীত পরিচালকও ছিলেন সেলিম ওসমান। বিভিন্ন সময়ে মোহাম্মদ হাতেমকে এফবিসিসিআইর মনোনীত পরিচালক করার আলোচনা থাকলেও তিনি তা করেননি। আমাদের জানা মতে, মোহম্মেদ হাতেম তার কর্ম ও যোগ্যতা বলেই সাংগঠনের পদ-পদবীতে ছিলেন, কোনভাবেই বিগত সরকারের আনুকল্য বা সুবিধা ভোগী হিসেবে নয়। আমরা মনে করি, এ মুহূর্তে বিকেএমইএতে মোহাম্মদ হাতেমের কোন বিকল্প নেই। বিগত ১৪ বছর সভাপতির নিষ্ক্রিয়তার কারণে দেশে ও বিদেশে তাকেই কাজ করতে হয়েছে। বিকেএমইএ’র যে দু’জন সদস্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সভাপতির বিরুদ্ধে পত্র দিয়েছেন বিকেএমইএ তে বা দেশের পোশাক খাতে বিগত ২৮ বছরে তাদের কী ভূমিকা ছিল তা অনুসন্ধান করতে আমরা বিনীত অনুরোধ করছি। একই সাথে মোহাম্মদ হাতেম সম্পর্কে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর, দেশী-বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা, ব্যবসায়ী মহলে খোঁজ নিলেই তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে বলে আমরা বিশ^াস করি। ব্যবসায়ি নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই মোহম্মেদ হাতেম তার দীর্ঘ সাংগঠনিক জীবনে কখনও দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শ৩ি রপ্তানিমূখী শিল্পখাত, এই শিল্পের উদ্যোক্তা, শ্রমিক-কর্মচারী সর্বোপরি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সামষ্টিগত স্বার্থের বাইরে কোন কথা বলেননি, সবসময়েই কথা বলেছেন অত্যন্ত বর্জ্যকন্ঠে। কোন সরকারকে তোষামোদ করে বা নিজের স্বার্থ নিয়েও কখনও কথা বলেননি। সেক্টরের স্বার্থে যা বলা দরকার তাই বলেছেন। কাজ করতে গিয়ে বা কারো উপকার করতে গিয়ে তিনি কখনও দল-মত, পক্ষ-বিপক্ষ ভাবেননি। ফলে তিনি বিকেএমইএ, বিজিএমইএ, ইএবি, বিইএফ, এফবিসিসিআই সহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্যদের কাছেই অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে ৫ আগষ্ট ২০২৪ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে স্বৈরাচারী-ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে পোশাক শিল্পের যে ৪৮ জন তরুন উদ্যোক্তা বিবৃতি দিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এক দফা দাবির পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল তার অন্যতম উদ্যোক্তা ছিল মোহাম্মদ হাতেমের ছেলে হাসিন আরমান (পরিচালক, এমবি নীট ফ্যাশন; ১ম সহ-সভাপতি, ‘বাংলাদেশ এ্যাপারেলস ইয়ুথ লীডার্স এলায়েন্স)। এছাড়া তার পরিবারের অন্যান্যূ বিবৃতিদাতারা ছিল- তার ভাতিজা ইকবাল হাসান (পরিচালক, ফেয়ার এ্যাপারেলস লিঃ), যারা পোশাক শিল্পের দ্বিতীয় প্রজন্মের সংগঠনটিরও সদস্য। বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসানও রয়েছে স্বাক্ষরদাতাদের মাঝে। মোহাম্মদ হাতেম এই সংগঠনের সকল সদস্যদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পক্ত। পরিশেষে বিকেএমইএ’র সভাপতি সম্পর্কে পত্রিকাটি যেভাবে মিথ্যাচার করে সংগঠন ও এর সভাপতি এবং তরুণ বয়সে তার ছেলেদের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন ও মানহানি করার অপচেষ্টায় রত আমরা আবারও এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জনাচ্ছি। কোন ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তারা এহেন মিথ্যাচার করে থাকলে তাও খুঁজে বের করে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। একই সাথে উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের দায়ে পত্রিকাটির ডিক্লারেশন বাতিলের জোর দাবি জানাচ্ছি।
হাবিবুর রহমান বাদল স্বৈরাচারী সরকারের পতনের চার মাস পূর্তি ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। জুলাই বিপ্লবের মুল আকাংখা ছিল পরিবর্তন। সাধারন মানুষের সামনে অন্তর্বর্তিকালিন সরকার তেমন সাফল্য তুলে ধরতে পারেনি। জুলাই বিপ্লবে রাজনৈতিক দলগুলির চাইতে ছাত্র-জনতার প্রত্যক্ষ অংশগ্রহ ছিল সব চেয়ে বেশী। তবে রাজনৈতিক দলগুলির অবদানকে অস্বীকার করার উপায় নেই। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জুলাই বিপ্লবকে সমর্থন জানিয়ে […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: বিকেএমইএ‘র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেছেন, ব্যাংক ইন্টারেস্টের কারণে আমাদের ক্যাপাসিটির বাইরে অনেক কিছু চলে যাচ্ছে। আগে ছিল, পর পর ছয়টা কিস্তিতে কেউ ব্যর্থ হলে সে ঋণখেলাপি হবে। বাংলাদেশ থেকে একটি সার্কুলার দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর থেকে ৩টা কিস্তিতে ব্যর্থ হলে ঋণখেলাপি হবে। আগামী মার্চ থেকে একটা কিস্তি ব্যর্থ হলেই ঋণখেলাপি হবে। বর্তমান […]
ডান্ডিবার্তা রিপোর্ট: আড়াইহাজার থানায় দায়ের করা উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি বাবুল মিয়া হত্যা মামলা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত ৩ জুন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাবুল মিয়ার মৃত্যু হলেও দুই মাস পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে ২২ আগস্ট হত্যা মামলা করেছেন দুপ্তারা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এই […]
প্রকাশক ও সম্পাদক
হাবিবুর রহমান বাদল
০১৯১১০১০৪৯০
hr.badal@yahoo.com
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয়
৬. সনাতন পাল লেন
(হোসিয়ারী ক্লাব ভবন, তৃতীয় তলা)
৭৬৪২১২১
dbartanews@gmail.com
রেজি: ডিএ নং-২০৯৯